জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় গুলিতে মারা যান অভিনয়শিল্পী তানজিন তিশার সহকারী আল আমিন। মৃত্যুর সাত মাস পার হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রয়োজনে আল আমিনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। গত সোমবার দুপুরে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে এবং উত্তরা পশ্চিম থানা ও শ্রীনগর থানা-পুলিশের তত্ত্বাবধানে শ্রীনগর উপজেলার বালাসুর কাশেমনগর কবরস্থান থেকে আল আমিনের মরদেহ উত্তোলন করা হয়। মৃত্যুর সাত মাস পর আল আমিনের মরদেহ উত্তোলনের খবরে মর্মাহত তানজিন তিশা।

সহকারী আল আমিনের সঙ্গে তানজিন তিশা.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র মরদ হ সহক র

এছাড়াও পড়ুন:

শান্তিনগরে রিভলভারসহ ‘চিহ্নিত চাঁদাবাজ’ নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার

রাজধানীর শান্তিনগর এলাকা থেকে রিভলভারসহ ‘চিহ্নিত চাঁদাবাজ’ নুরুজ্জামান বিপ্লবকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শান্তিনগরের নভেল হাউজের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে।

পল্টন থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহিদুল বলেন, শান্তিনগর এলাকা থেকে বিদেশি রিভলভারসহ এক চাঁদাবাজকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাকে থানা হেফাজতে রাখা হয়।

বুধবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) হুসাইন মুহাম্মদ ফারাবী বলেন, পল্টন থানার টহল দল শান্তিনগর এলাকায় এক ব্যক্তিকে দৌড়ে আসতে দেখে আশপাশের লোকজনের সহযোগিতায় তাকে আটক করে। ওই সময় মাহফুজ মীর নামের এক ব্যক্তি জানান, চাঁদার টাকার জন্য তার বাবাকে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যাচ্ছিলেন বিপ্লব। পরে তার দেহ তল্লাশি করে একটি ০.৩২ বোরের রিভলভার উদ্ধার করা হয়।

এসি ফারাবী বলেন, নুরুজ্জামান একজন চিহ্নিত চাঁদাবাজ। জিজ্ঞাসাবাদে পল্টন ও শান্তিনগর এলাকার অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চাঁদা দাবিসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে আসছিল বলে স্বীকার করেছেন। গ্রেপ্তার নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে পল্টন থানায় অস্ত্র ও চাঁদাবাজি আইনে মামলা হয়েছে। বুধবার তাকে আদালতে তোলা হয়। পরে আদালত শুনানি শেষে আসামি নুরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ