সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ ব্যবহারে বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করেছে ঢাকা পাওয়ায় ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি)। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) এক বার্তায় এ তথ্য জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
বার্তায় বলা হয়, চলতি বছর গ্রীষ্মকাল, সেচ মৌসুম এবং রমজান মাস একই সময়ে হওয়ায় বিদ্যুতের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে, যার ফলে লোডশেডিং বৃদ্ধি পেতে পারে। লোডশেডিং মুক্ত থাকতে সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ ব্যবহার করা জরুরি।
ডিপিডিসির গ্রাহকদের লোডশেডিং মুক্ত থাকতে বিদ্যুতের অপচয় রোধ ও বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো-
১.
২. দোকানপাট, শপিংমল, বিপণি বিতান, পেট্রোল পাম্প ও সিএনজি স্টেশনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার পরিহার করা।
৩. দিনের বেলায় জানালার পর্দা সরিয়ে রাখা ও সূর্যের আলো ব্যবহার করা। যেকোনো ধরনের আলোকসজ্জা করা থেকে বিরত থাকা।
৪. পিক আওয়ারে রি-রোলিং মিল, ওয়াশিং মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, ওভেন ও ইস্ত্রির ব্যবহার বন্ধ রাখা।
৫. ইজিবাইক, অটোরিকশা ইত্যাদি অবৈধভাবে চার্জিং থেকে বিরত থাকা। বাসা-বাড়িতে পরিবেশবান্ধব রুফটপ সোলার সচল রাখা।
ঢাকা/হাসান/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব দ য ৎ ব যবহ র
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
রাজশাহী গোদাগাড়ী ও তানোর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী মো. ওমর ফারুক চৌধুরী ও তার স্ত্রী নিগার সুলতানা চৌধুরীর বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (১২ মার্চ) দুপুরে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী মো. ওমর ফারুক চৌধুরীর জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৩ কোটি ৬১ লাখ ১২ হাজার ৫৩৩ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। এ ছাড়া তার নিজ নামে ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামের ৫৭টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৪৪৫ কোটি ২৩ লাখ ৭৪ হাজার ৩৯টাকার সন্দেহজনক ও অস্বাভাবিক লেনদেন করেছেন—এসব অর্থসম্পদের উৎস আড়াল করার জন্য তিনি স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তর করে মানিলন্ডারিং আইনসহ দুদকের সংশ্লিষ্ট আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
অপরদিকে, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর স্ত্রী নিগার সুলতানা চৌধুরীর নামে দুই কোটি ২৩ লাখ ৭৭ হাজার ৬৮৯ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এছাড়া তার নামের ১১টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে চার কোটি ৩৫ লাখ ১০ হাজার ৮৪৩ টাকার অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। একই অভিযোগে তার বিরুদ্ধে পৃথক আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এনএইচ