ফরিদপুরের সালথায় যুবদল নেতা হাসান আশরাফের বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার দুপুরে সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের পুটিয়া বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার জাকির নকুলহাটি গ্রামের মৃত জয়নুদ্দিন মোল্লার ওরফে জয়নাল আবেদিন মোল্লার ছেলে ও আটঘর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক।  

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জানুয়ারি যুবদল নেতা হাসান আশরাফের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর এবং তার একটি টিনের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয় জাকির মোল্লা এবং বিএনপি নেতা নাসির মাতুব্বর ও তার কয়েকশত সমর্থক। এ সময় হাসান আশরাফের সমর্থক স্থানীয় ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজেদ মোল্যার দুটি ঘর, ইউনুস মোল্যার দুটি ঘর, বিভাগদী গ্রামের শহীদ সরদারের বাড়ি ঘর ও শফিকের একটি দোকান ভাঙচুর করে মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এই ঘটনায় তিনটি মামলা হয়। তিন মামলার আসামি জাকির। এই ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।

সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.

আতাউর রহমান জানান, দুটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইন ও একটি মারামারি মামলার আসামি জাকির। মঙ্গলবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে জাকিরকে আদালতে পাঠানো হয়।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: য বদল

এছাড়াও পড়ুন:

যুবদল নেতার বাড়ি ভাঙচুর মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার

ফরিদপুরের সালথায় যুবদল নেতা হাসান আশরাফের বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার দুপুরে সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের পুটিয়া বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার জাকির নকুলহাটি গ্রামের মৃত জয়নুদ্দিন মোল্লার ওরফে জয়নাল আবেদিন মোল্লার ছেলে ও আটঘর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক।  

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জানুয়ারি যুবদল নেতা হাসান আশরাফের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর এবং তার একটি টিনের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয় জাকির মোল্লা এবং বিএনপি নেতা নাসির মাতুব্বর ও তার কয়েকশত সমর্থক। এ সময় হাসান আশরাফের সমর্থক স্থানীয় ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজেদ মোল্যার দুটি ঘর, ইউনুস মোল্যার দুটি ঘর, বিভাগদী গ্রামের শহীদ সরদারের বাড়ি ঘর ও শফিকের একটি দোকান ভাঙচুর করে মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এই ঘটনায় তিনটি মামলা হয়। তিন মামলার আসামি জাকির। এই ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।

সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান জানান, দুটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইন ও একটি মারামারি মামলার আসামি জাকির। মঙ্গলবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে জাকিরকে আদালতে পাঠানো হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ