ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সোসাইটির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
Published: 11th, March 2025 GMT
ঢাকাস্থ ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া সোসাইটি’র ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শনিবার রাজধানীর আশকোনা কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এ মাহফিলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এতে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন মাস্টার।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সংগঠনের প্রয়াত তিন সদস্য বীর মুক্তিযুদ্ধা সুবেদার আব্দুল মতিন (কসবা), আবু কাউছার (কসবা) ও আব্দূস সামাদ (নবীনগর) এর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়েছে। ইফতার মাহফিল পরিচালনা করেন বাইতুস সালাম জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি আনিসুর রহমান নূর সালেহী।
সোসাইটির সভাপতি মো.
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাজী শাহাব উদ্দিন (সাগর), আব্দুস সালাম ডিলার, জাকিয়া সুলতানা পান্না, শাহে আলম, শাহাদৎ হোসেন মৃধা, কাজী ইকবাল হোসেন, আয়োজক সংগঠনের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য মোসলেম উদ্দিন, অ্যাডভোকেট শামীম আল মামুন শামীম, সাদেক হোসেন ভুইয়া রিপন ও মনতাজ উদ্দিন, সিনিয়র সহ সভাপতি শামীম চৌধুরী, সহ সভাপতি আশরাফুল ইসলাম শরীফ, কোষাধ্যক্ষ মো. দেলোয়ার হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক ছিদ্দিকুর রহমান বাবু, ফোরকানুর রহমান রণি, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন, মোমিনুর রহমান আগুন, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম, আজিম উদ্দিন প্রমুখ।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইফত র ব র হ মণব র রহম ন স গঠন র স স ইট অন ষ ঠ সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
মুক্তিযুদ্ধকে খাটো করার প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয়: বাংলাদেশ জাসদ
সংবিধানে মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণ–অভ্যুত্থানকে সমান গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধকে খাটো করার প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয় বলে মনে করে বাংলাদেশ জাসদ। আজ শনিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় নিজেদের এ অবস্থান তুলে ধরে দলটি।
আজ সকালে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে বাংলাদেশ জাসদের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে দলটির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল অংশ নেয়। বৈঠকের শুরুতে নিজেদের প্রস্তাবনার সারসংক্ষেপ পাঠ করেন বাংলাদেশ জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য মুশতাক হোসেন।
মুশতাক হোসেন বলেন, মুক্তিযুদ্ধকে খাটো করার প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয়। অবশ্যই চব্বিশের গণ–অভ্যুত্থান উল্লেখ করার ঐতিহাসিক তাৎপর্য রয়েছে। সেই সঙ্গে দীর্ঘ লড়াই শেষে নব্বইয়ের গণ–অভ্যুত্থানও তাৎপর্যপূর্ণ। এই গণ–অভ্যুত্থানকেও সংবিধানে মর্যাদার সঙ্গে উল্লেখ করা প্রয়োজন। সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ও ৭ মার্চের ভাষণ অপসারণ তাঁরা সমর্থন করেন না। দেশের নাম বাংলাতে পরিবর্তনকে তাঁরা অনাবশ্যক বলে মনে করেন।
আলোচনার শুরুতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হলেও এ দাবি প্রকৃতপক্ষে জনগণের।আলোচনার শুরুতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার পক্ষ থেকে নেওয়া হলেও এ দাবি প্রকৃতপক্ষে জনগণের। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনা মে মাসের মাঝামাঝি শেষ করতে চায় কমিশন। এরপর দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হবে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ঐকমত্য কমিশন রাষ্ট্র সংস্কারের একটি সুনির্দিষ্ট পথ খুঁজে বের করতে পারবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজসহ কমিশনের সদস্যরা