‘যেখানেই খেলি না কেন আমার একটাই ইচ্ছা থাকে’
Published: 11th, March 2025 GMT
ব্যাটে বলে দারুণ পারফর্ম করে জাতীয় দল কিংবা ঘরোয়া ক্রিকেট; অপরিহার্য হয়ে উঠেছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন। চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শেষে এবার এই লেগি ব্যস্ত ঢাকা প্রিমিয়ায়র ডিভিশন ক্রিকেট লিগে (ডিপিএল)।
প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে খেলতে নেমেই জয়ে রেখেছেন ভূমিকা। ব্যাট হাতে ১৭ রানের পাশাপাশি ব্রাদার্স ইউনিয়নের বিপক্ষে নিয়েছেন ৩ উইকেট। মঙ্গলবার বিরতির দিনে এক ভিডিও বার্তায় রিশাদ জানিয়েছেন যেখানেই খেলেন না কেন তার ইচ্ছা থাকে একটাই।
কি সেই ইচ্ছা? রিশাদ বলেন, “আসলে আমি যখন যেখানে খেলি জাতীয় দল বা যেখানে খেলি না কেন। আমার একটা ইচ্ছা থাকে যেন দলের জন্য খেলতে পারি। দলকে যেন জেতাতে পারি সেরকম আমার লক্ষ্য থাকবে। আমি যেন দলের জন্য খেলতে পারি এবং পুরোটা যেন দিতে পারি।’’
আরো পড়ুন:
আবারো ১০ উইকেটে জয় রূপগঞ্জের
যে কাজের পর নাঈম শেখের ব্যাটে ছুটছে রানের ফোয়ারা
শুধু তাই নয় সতীর্থদেরও বার্তা দিয়েছেন এক হয়ে খেলার জন্য, “আমার মেসেজ একটাই থাকবে আমরা সবাই যেন এক হয়ে খেলতে পারি। আমরা ১১ জন যেন মাঠে শতভাগ দিই। এবং যে যার প্রসেসে খেলে তাহলে ইন-শা-আল্লাহ হবে।”
মিরপুরে প্রাইম ব্যাংক নিজেদের তৃতীয় খেলায় ব্রাদার্সের বিপক্ষে ৪২২ রানের পাহাড়সম সংগ্রহ করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ইতিহাস গড়ে। তরুণ ক্রিকেটারদের নিয়ে এবার বেশ শক্ত দল গড়েছে প্রাইম ব্যাংক। রিশাদ মনে করেন সব দিক থেকেই তার দলে ব্যালেন্স আছে।
“আমার কাছে মনে হয় যে দল শতভাগ ব্যালেন্স আছে। ব্যাটিং, বোলিং বা সব মিলে। সবাই যদি সবার সেরাটা দিতে পারি। আমরা সবাই যদি নিজেদের সোরাটা দিতে পারি তাহলে কোনো টিম আমাদের সঙ্গে দাঁড়াতে পারবে না আশা করি।’’
ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নিজে বিদ্যুৎ বিল দেননি, উল্টো বিদ্যুৎ বিভাগের বিরুদ্ধে অভিযোগ কঙ্গনার
বরাবরই নিজের কর্মকাণ্ড কিংবা বেফাঁস মন্তব্যের কারণে সংবাদের শিরোনামে থাকেন বলিউড অভিনেত্রী ও বিজেপির সংসদ সদস্য কঙ্গনা রনৌত। সম্প্রতি হিমাচলের কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে অব্যবস্থাপনার অভিযোগ আনেন তিনি। অভিযোগ, বাড়িতে না থাকা সত্ত্বেও এক লাখ রুপি বিল এসেছে তাঁর। এবার কঙ্গনার অভিযোগের জবাব দিয়েছে হিমাচল প্রদেশের ইলেকট্রিসিটি বোর্ড। তারা জানিয়েছে, এ অভিযোগ মিথ্যা, উল্টো দুই মাসের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে কঙ্গনার।
সম্প্রতি এক রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে কঙ্গনা অভিযোগ এনে বলেন, ‘চলতি মাসে আমার মানালির বাড়িতে এক লাখ রুপি ইলেকট্রিক বিল এসেছে। যেখানে আমি থাকিও না। কতটা দুর্দশা দেখুন। আমি এগুলো পড়ি আর লজ্জা পাই এটা ভেবে যে, কী চলছে হিমাচলে। আমাদের রাজ্যকে ওদের থেকে রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদেরই।’
কঙ্গনার এমন বিস্ফোরক অভিযোগের বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছেন হিমাচল প্রদেশের ইলেকট্রিসিটি বোর্ডের সভাপতি সন্দীপ কুমার। তিনি জানিয়েছেন, কঙ্গনা রনৌত যে ১ লাখ রুপির বিলের অভিযোগ এনেছেন, তা মিথ্যে। সভাপতির কথায়, ‘জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে বিল পরিশোধ না করায় ৯০ হাজার রুপির বিল পাঠানো হয়েছে ম্যাডামকে। দুই মাসের বিল বাবদ হয়েছিল ৯০ হাজার রুপি, তবে নির্ধারিত সময় অতিক্রম করায় জরিমানা হিসেবে অতিরিক্ত ৩২ হাজার ২৮৭ রুপি যুক্ত হয়েছে। দুই মাসের বকেয়া ও জরিমানা যোগ করলে সেটা ৯১ হাজার রুপির কিছুটা বেশি দাঁড়ায়। মোটেই তা ১ লাখ রুপি হয় না। তা ছাড়া তিনি যদি সময়মতো বিদ্যুতের বিল মিটিয়ে দিতেন, তাহলে তাঁর কাছে ৫৫ হাজার রুপির বিলই যেত।
লোকসভায় বিজেপির সংসদ সদস্য কঙ্গনা রনৌত