ইসলামী ছাত্রশিবির অতিমাত্রার পলিটিক্স পছন্দ করে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম সাদ্দাম। 

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রশিবিরের দাওয়াতি সংগঠন ‘মিনার’ আয়োজিত ২০ দিনব্যাপী দারসুল কোরআন ও গণ-ইফতার কর্মসূচিতে এ মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, “আমরা কোন দলাদলি, মারামারি, খুনাখুনি চাই না। ইসলামী ছাত্রশিবির অতিমাত্রায় পলিটিক্স করতে বিশ্বাস করে না এবং মোটেও পছন্দ করে না। আমাদের অজস্র কাজের মাঝে পলিটিক্স ছোট্ট একটি পার্ট। আমরা আরো শতশত কাজ করি। ছাত্রগঠন, ছাত্রকল্যাণ, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ও একজন ছাত্রকে নৈতিকতায় সমৃদ্ধ মানবসম্পদে রূপান্তরিত করে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণমুখী একজন মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার কাজ করে এ প্রতিষ্ঠান।”

আরো পড়ুন:

ধর্ষণের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে প্রতিবাদী কণ্ঠ

২৪ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

তিনি আরো বলেন, “ছাত্রশিবিরকে আমরা পলিটিক্যাল অর্গানাইজেশন বলি না। এটা একটি ভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানে এলে নৈতিকতা, সততা ও আন্তরিকতা সৃষ্টি হয়। আমাদের এ আঙিনায় আপনাদের স্বাগত জানাই।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে এ গণ-ইফতার প্রতিদিন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে প্রতিদিন প্রায় ৩ হাজার শিক্ষার্থীর উপস্থিতি দেখা গেছে। আগামী ২০তম রমজান পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছে মিনার কর্তৃপক্ষ।

ঢাকা/মিজান/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

চাষাড়ায় গ্যাস লিকেস থেকে বিস্ফোরণ, আরো একজনের মৃত্যু 

নারায়ণগঞ্জের চাষাড়ায় একটি বাসায় গ্যাস লিকেস থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ মোহাম্মদ সোহাগ (২৩) নামে আরও এক যুবক  চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃত্যুসংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪-এ।

সোমবার (১০ মার্চ) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোহাম্মদ সোহাগ মারা যান। তার শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান বলেন,  “নারায়ণগঞ্জের চাষারার একটি  বাসায় গ্যাস লিকেস থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ নারী শিশুসহ ৮ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে এসেছিল। সোহাগ নামে আরো একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাত দেড়টার দিকে আইসিইউতে মারা যায়। এই নিয়ে ৮ জনের ৪ জন মারা গেলেন।

এর আগে সোহাগের মেয়ে সুমাইয়া, তার স্ত্রী রুপালি মারা যান। এই ঘটনায় আব্দুল মান্নান নামেও আরেকজন মারা যান। বতর্মানে যারা চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাদের দগ্ধের পরিমাণ সাব্বির ২৭ শতাংশ,  নুরজাহান লাকি ২২ শতাংশ, সামিয়া ৯ শতাংশ ও জান্নাত ৩ শতাংশ দগ্ধ।  এদের (এনহাল্যুশন) বার্ন রয়েছে, শ্বাসনালি পুড়ে গেছে।

নিহতের বড় ভাই মোহাম্মদ রুবেল বলেন, “আমাদের বাড়ি নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ থানা এলাকায়, আমার ভাই সোহাগ ও তার স্ত্রী রূপালী দুজনই পোশাক শ্রমিক ছিলেন।”

ঢাকা/বুলবুল/টিপু 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • উচু করা হচ্ছে সীমানা প্রাচীর বেষ্টনী, চারদিকে বসছে কাঁটাতারের বেড়া
  • হাবীবুল্লাহ বাহারের উপাধ্যক্ষকে হত্যা, ফরিদপুর থেকে দম্পতি গ্রেপ্তার
  • দুপুরে হাত–পা বেঁধে হত্যার পর ডাকাতি 
  • প্রবাসীদের জন্য প্রক্সি ভোটসহ তিন পদ্ধতি নিয়ে এগোচ্ছে ইসি
  • ‘লক্ষ্মীসোনা’ ৮ কোটি পার, পাঁচ লাখের বেশি লাইক
  • ডিজিটাল দর্শনার্থী কার্ড চালু হচ্ছে শেবাচিমে
  • সাবেক এমপি ভাষাসৈনিক চৌধুরী আব্দুল হাই আর নেই
  • প্রবাসীদের জন্য প্রক্সি ভোটের সুপারিশ করা হয়েছে: ইসি সানাউল্লাহ
  • চাষাড়ায় গ্যাস লিকেস থেকে বিস্ফোরণ, আরো একজনের মৃত্যু