‘লক্ষ্মীসোনা’ ৮ কোটি পার, পাঁচ লাখের বেশি লাইক
Published: 11th, March 2025 GMT
হৃদয় খানের গাওয়া ও সুরে ‘লক্ষ্মীসোনা’ গানটি ব্যবহার হয় ‘যদি একদিন’ সিনেমায়। গানে বাবা-মেয়ের ভালোবাসা, মান-অভিমান ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। গানটি প্রকাশের পরপরই দর্শক হৃদয় স্পর্শ করে। আস্তে আস্তে শ্রোতাপ্রিয়তা বাড়ে এই গানের। ছয় বছর আগের সেই গানটি নতুন মাইলফলক স্পর্শ করেছে। ইউটিউবে এই গানের ভিউ ৮০ মিলিয়ন বা ৮ কোটি পার করেছে। গানটির শিল্পী, গীতিকার-সুরকার তাই বেশ উচ্ছ্বসিত।
ইউটিউবে ‘লক্ষ্মীসোনা’ গানের মন্তব্যের ঘরে ১৯ হাজারের বেশি মতামত এসেছে। ছয় বছরে পাঁচ লাখের বেশি লাইক পড়েছে, একটিও ডিজলাইক নেই। মোনায়েম খান নামের একজন লিখেছেন, ‘হৃদয় খান আসলে ম্যাজিশিয়ান, লোকে ভুল করে মিউজিশিয়ান ডাকে.
আলিফ হাসান লিখেছেন, ‘এত ভালো লাগে এই গানটা, ইচ্ছা করে সারা দিন শুনি।’ দুই সপ্তাহ আগে মালেক আহমেদ নামের একজনের একটি মন্তব্য এমন, ‘গানটা শুনলেই আমার মেয়েটার কথা মনে পড়ে। একা একা কাঁদি, আজ দুই মাস বিদেশের মাটিতে কলিজাটা ছাড়া।’
মুসাফির নামের একজন লিখেছেন, ‘ছয় বছর ধরে এই গানটা মাঝেমধ্যেই শোনা হয়, যেন এটা পুরোনো হওয়ার নয়। জীবনে শোনা অন্যতম শ্রেষ্ঠ গান।’ মাস দুয়েক আগের একটি মন্তব্য এ রকম, ‘ছয় বছর আগে প্রকাশিত হলেও আজই প্রথম গানটি শুনলাম। গানটি আমার হৃদয় স্পর্শ করেছে।’
হৃদয় খানউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
চাষাড়ায় গ্যাস লিকেস থেকে বিস্ফোরণ, আরো একজনের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জের চাষাড়ায় একটি বাসায় গ্যাস লিকেস থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ মোহাম্মদ সোহাগ (২৩) নামে আরও এক যুবক চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃত্যুসংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪-এ।
সোমবার (১০ মার্চ) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোহাম্মদ সোহাগ মারা যান। তার শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, “নারায়ণগঞ্জের চাষারার একটি বাসায় গ্যাস লিকেস থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ নারী শিশুসহ ৮ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে এসেছিল। সোহাগ নামে আরো একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাত দেড়টার দিকে আইসিইউতে মারা যায়। এই নিয়ে ৮ জনের ৪ জন মারা গেলেন।
এর আগে সোহাগের মেয়ে সুমাইয়া, তার স্ত্রী রুপালি মারা যান। এই ঘটনায় আব্দুল মান্নান নামেও আরেকজন মারা যান। বতর্মানে যারা চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাদের দগ্ধের পরিমাণ সাব্বির ২৭ শতাংশ, নুরজাহান লাকি ২২ শতাংশ, সামিয়া ৯ শতাংশ ও জান্নাত ৩ শতাংশ দগ্ধ। এদের (এনহাল্যুশন) বার্ন রয়েছে, শ্বাসনালি পুড়ে গেছে।
নিহতের বড় ভাই মোহাম্মদ রুবেল বলেন, “আমাদের বাড়ি নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ থানা এলাকায়, আমার ভাই সোহাগ ও তার স্ত্রী রূপালী দুজনই পোশাক শ্রমিক ছিলেন।”
ঢাকা/বুলবুল/টিপু