মাগুরাসহ বিভিন্ন স্থানে শিশু ধর্ষণসহ নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল সোমবারও দেশজুড়ে সমাবেশ, মানববন্ধন ও মিছিল করেছেন শিক্ষার্থী-শিক্ষকসহ সাধারণ মানুষ। এসব কর্মসূচি থেকে ধর্ষকদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার এবং সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের দাবি উঠে এসেছে।  

গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) তৃতীয় দিনের মতো ধর্ষণ ও নিপীড়নবিরোধী সভা-সমাবেশ হয়েছে। রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে সারাদেশে অব্যাহত নারী-শিশু নির্যাতন ও ধর্ষণের বিচার এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করা হয়। সেখানে বাংলাদেশ জাতীয় ছাত্রসমাজের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকেও একই দাবি উঠে আসে। শিশু ও নারী ধর্ষণ-নির্যাতনের প্রতিবাদে রাজু ভাস্কর্যের সামনে পৃথক মিছিল ও সমাবেশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ; আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও ইএসওএল বিভাগ এবং ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। সব ধর্ষণের বিচার দাবিতে এফডিসিতে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি। বিপুল সংখ্যক চলচ্চিত্র শিল্পী এতে অংশ নেন। একই দিন হাইকোর্ট ফটকের সামনের সড়কে ছাত্রদল আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, মাগুরায় আমাদের বোনকে যারা ধর্ষণ করেছে, তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে। 

দিনের পর দিন নারীর প্রতি সহিংসতা, ধর্ষণের ঘটনা বাড়ছে। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে গতানুগতিক ধারার বক্তব্য শুনতে পাচ্ছি। সরকারের সদিচ্ছার অভাব আমরা স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করছি।
ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির বলেন, আমাদের মনে হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকার বিশ্বের সবচেয়ে দুর্বল সরকার। দেশের সব মানুষ সমর্থন দেওয়ার পরও এই সরকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে পারেনি।
মানববন্ধনে রাজধানীর বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রদলের সহস্রাধিক নেতাকর্মী অংশ নেন। এ ছাড়া গতকাল দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ছাত্রদল।

বিভিন্ন দল ও সংগঠনের বিবৃতি
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক বিবৃতিতে ধর্ষণ, নারী নিপীড়ন ও হয়রানি এবং মব সন্ত্রাসের মাধ্যমে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টিকারী কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড ও সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ পৃথক বিবৃতিতে সারাদেশে অব্যাহত নারী নিপীড়ন, ধর্ষণ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে অপসারণ করতে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন তারা। 
এক বিবৃতিতে সারাদেশে শিশু ও নারীর প্রতি নির্যাতন বৃদ্ধিতে উদ্বেগ এবং দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম। সংগঠনটির ২০৬ সদস্যের পক্ষে বিবৃতিতে সই করেছেন সভাপতি ড.

বদিউল আলম মজুমদার ও সহসভাপতি শাহীন আক্তার ডলি।

বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সমাবেশ
ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনার প্রতিবাদ এবং ৩০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করে ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। গতকাল দুপুর সোয়া ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে মহাসড়ক অবরোধ করে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা। এর আগে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা বেলা সাড়ে ১১টার দিকে প্যারিস রোডে জড়ো হতে থাকেন। ১২টার পর তারা মিছিল নিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করেন। সেখানে নগরের তালাইমারি এলাকা থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে একটি মিছিল এতে সংহতি জানায়।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র-নজরুল কলা ভবনের সামনে মানববন্ধন করেছেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শাখা ইসলামী ছাত্র আন্দোলন ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকে মানববন্ধন করেছে।
এদিকে জামালপুরে আদালত চত্বরে আইনজীবীদের সঙ্গে ছাত্র-জনতার সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে দু’পক্ষের অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন। গতকাল দুপুরে জেলা আদালত চত্বরে আইনজীবী সমিতির সামনে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, সম্প্রতি ইসলামপুর ও দেওয়ানগঞ্জে দুটি ধর্ষণের ঘটনার বিচার দাবিতে শহরের দয়াময়ী চত্বরে গতকাল মানববন্ধন করে ছাত্র-জনতা। এই কর্মসূচি শেষে ধর্ষণ মামলার আসামিদের পক্ষের আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলতে আদালত প্রাঙ্গণে যায় তারা। এ সময় অভিযুক্ত এক আসামির বয়স কম দেখানোর বিষয়ে আইনজীবীর সঙ্গে ছাত্র-জনতার বাগ্‌বিতণ্ডা শুরু হয়। এক পর্যায়ে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এতে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খলিলুর রহমান, আইনজীবী সমিতির সহসভাপতি আব্দুল আওয়াল ও শাহজাহান আলী এবং শিক্ষার্থীসহ আটজন আহত হন। 

ছাত্রনেতারা বলেন, একটি নৃশংস ধর্ষণ মামলার আসামির পক্ষে দাঁড়ানো মানে ভুক্তভোগীর প্রতি অবিচার করা। আমরা এর প্রতিবাদ করতেই আদালতে গিয়েছিলাম। এদিকে জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রিসাত রেজুয়ান বাবু বলেন, আদালতে সবার ন্যায়বিচার চাওয়ার অধিকার রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জামিন চাওয়াকে কেন্দ্র করে হামলার ঘটনাকে আমার তীব্র নিন্দা জানাই। 
মাগুরায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে জেলা আইনজীবী সমিতি। গতকাল সকালে জেলা জজ আদালতের সামনে তারা কর্মসূচি পালন করে। কর্মসূচিতে ধর্ষকদের পক্ষে কোনো আইনি সহযোগিতা প্রদান করবেন না বলে ঘোষণা দেন আইনজীবীরা। 

কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমারখালী বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন গোলচত্বর বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে সাধারণ ছাত্র ও সচেতন নাগরিক সমাজ। ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবিতে মেহেরপুর প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছে ছাত্র-জনতা। নারী নিপীড়ন, ধর্ষণ ও হত্যা প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগ তুলে নওগাঁয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রশাসনকে লাল কার্ড প্রদর্শন করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ এবং ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবিতে সিরাজগঞ্জ শহর ও তাড়াশ উপজেলায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। এদিকে বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করেছেন শিক্ষার্থীরা।

কুমিল্লায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোটবাড়ী বিশ্বরোড এলাকায় বিক্ষোভ হয়েছে। ধর্ষণের প্রতিবাদ ও ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবিতে গতকাল বিক্ষোভে অংশ নেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এতে মহাসড়কের দুই পাশে অন্তত ১৫ কিলোমিটার এলাকায় যানজট দেখা দেয়।
সিলেটে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও পেশাজীবী পরিষদের পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের প্রধান ফটকে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট। ধর্ষণের প্রতিবাদ ও অবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির দাবিতে ময়মনসিংহ শহর, নান্দাইল, ভালুকা ও হালুয়াঘাট উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শেরপুর শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানববন্ধন করেছে সর্বস্তরের জনতা। নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

(প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যুরো, প্রতিনিধি ও সংবাদদাতা)

 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কর ছ ন শ ক ষ র থ ছ ত র জনত সরক র র ছ ত রদল উপজ ল য় আইনজ ব র স মন ইসল ম গতক ল র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

ইনু বললেন, আমি ঠিক আছি, আপনারা চিন্তা করবেন না

আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের ওপর হামলাসহ দুটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন কুষ্টিয়ার একটি আদালত। আজ রোববার দুপুর আড়াইটার দিকে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে কুষ্টিয়ায় পুলিশ প্রহরায় আদালতে হাজির করা হয়। কুষ্টিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা সুলতানা তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

আদালতে হাস্যোজ্জ্বল দেখা যায় ইনুকে। সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় এজলাস কক্ষে নেওয়া হয়। এ সময় তার সঙ্গে আইনজীবীরা ছিলেন। পুলিশের কড়া পাহারার মধ্যে তার কিছু সমর্থকও হাজির হন আদালতে। সমর্থকদের উদ্দেশে হাত নাড়েন ইনু। আদালত কক্ষের কাঠগড়ায় তিনি ৪ থেকে ৫ মিনিট ছিলেন। বের হওয়ার পথে ওকালত নামায় স্বাক্ষর করেন। তিনি আইনজীবীদের বলেন, ‘আমি ঠিক আছি, আপনারা কোনো চিন্তা করবেন না।’ 

বের হওয়ার সময় ইনুর দলের কর্মীরা প্রিজন ভ্যানের সামনে ভিড় করেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথাও বলেন তিনি। তিনি কর্মীদের উদ্দেশ্য করে কিছু বলার চেষ্টা করেন। বাহাদুর নামের এক নেতাকে ইনু বলেন, ‘বাহাদুর ভালো থেক।’ এরপর পুলিশ তাকে দ্রুত গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। 

 ইনুর আইনজীবী তানজিলুর রহমান এনাম বলেন, ‘তিনি (ইনু) ওকালত নামায় স্বাক্ষর করেছেন। তিনি মানসিকভাবে শক্ত আছেন বলে জানিয়েছেন। কোনো চিন্তা করতে বারণ করেছেন। তবে আদালতে তিনি কোনো কথা বলেননি। শুধু আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলেন।’ 

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২২ জুলাই একটি মানহানির মামলায় কুষ্টিয়ার আদালতে হাজিরা দিতে এলে হামলার শিকার হন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। পরে ২০২৪ সালের ১০ অক্টোবর মাহমুদুর রহমান নিজে বাদী হয়ে কুষ্টিয়া সদর থানায় ৪৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এ মামলার চার নম্বর আসামি হাসানুল হক ইনু। এছাড়া ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় আহত শরিফুল ইসলাম বাদী হয়ে একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন। এ মামলাতেও হাসানুল হক ইনুকে আসামি করা হয়। এ দুটি মামলায় আজ দুপুর আড়াইটার দিকে হাসানুল হক ইনুকে কুষ্টিয়ায় আদালতে হাজির করা হয়। 

কুষ্টিয়া আদালতের সরকারি কুঁসলি অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম জানান, হাসানুল হক ইনু ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম নেতা হিসেবে হাসিনা সরকারের সব অপকর্মের দোসর। আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের ওপর হামলার রূপকারও তিনি। এ মামলাটি ছাড়াও আরও একটি মামলাতে হাসানুল হক ইনু আসামি হওয়ায় তাকে পুলিশ শ্যোন এরেস্ট দেখিয়ে আদালতে হাজির করলে বিচারক বিধি অনুযায়ী তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • তিন জেলায় ধর্ষণের শিকার তিন স্কুলশিক্ষার্থী
  • মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে অগ্নিকাণ্ডের নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির
  • বছরের প্রথম দুই মাসে দেশে ধর্ষণের শিকার ৯৭ নারী-শিশু
  • তারেক রহমানের নির্দেশে ‘চালক দলের’ ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
  • নারী ও কন্যা নির্যাতন জাতীয় সমস্যায় পরিণত হয়েছে: মহিলা পরিষদ
  • ধর্ষণ মামলার আসামির আইনজীবী ও ছাত্র-জনতার সংঘর্ষ, আহত ৮
  • জামালপুরে শিক্ষার্থী-আইনজীবী সংঘর্ষ, আহত ৮
  • আদালত প্রাঙ্গণে ইনু বললেন, আমি ঠিক আছি, চিন্তা করবেন না
  • ইনু বললেন, আমি ঠিক আছি, আপনারা চিন্তা করবেন না