হাবিপ্রবিতে কৃষি প্রকৌশলবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
Published: 10th, March 2025 GMT
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) কৃষি প্রকৌশল শিক্ষা ও ক্যারিয়ার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১০ মার্চ) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-২ এ হাবিপ্রবির ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের আয়োজনে ‘এগ্রিকালচার ইঞ্জিনিয়ারিং এডুকেশন অ্যান্ড ক্যারিয়ার অপার’ শীর্ষক কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (বিপিএসসি) সদস্য অধ্যাপক এএসএম গোলাম হাফিজ।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, হাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড.
ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এস. এম. কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য দেন এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের (এআইই) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন সরকার। অনুষদ ও বিভাগের বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করেন এআইই বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহনুর কবির।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে পিএসসির সদস্য অধ্যাপক এএসএম গোলাম হাফিজ বলেন, “প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা সমানভাবে নিশ্চিত করা দরকার,যেন কেউ পিছিয়ে না পড়ে। ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থীদের জন্য যে সিলেবাস রয়েছে, ডিগ্রি ভিন্ন হলেও স্মার্ট এগ্রিকালচারের জন্য তার প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিতে হবে। এজন্য অন্য যে প্রতিষ্ঠানে এসব কোর্স রয়েছে, তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে সিলেবাস প্রদান করা জরুরি। আমরা এ বিষয়ে কাজ করছি।”
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. এনামউল্যা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “তোমাদের একটা জায়গায় বৈষম্য হচ্ছে। সেটা অনুভব করতে পেরেই পিএসসির সদস্য মহোদয় নিজের উদ্যোগে এখানে এসেছেন। উনি চাওয়া পূরণ হলেই ফ্যাকাল্টির গ্র্যাজুয়েটদের জন্য অনেক উপকার হবে। এজন্য আমি উনাকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই।”
তিনি বলেন, “আমরা যত যাই করি, সবকিছু নির্ভর করবে গ্র্যাজুয়েটদের মেধা ও দক্ষতার উপর। উনারা হয়তো নিয়ম-কানুনগুলো ঠিক করে দেবেন। কিন্তু চাকরির প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য মেধার কোন বিকল্প নেই।”
ঢাকা/সংগ্রাম/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হ ব প রব র জন য উপস থ
এছাড়াও পড়ুন:
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ঈদ পুনর্মিলনী
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ঈদ পুনর্মিলনী ৭ এপ্রিল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করে বক্তব্য দেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম আজহারুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, মো. কাউছার উল আলম ও আবু নাছের মোহাম্মদ নাজমুল বারীসহ সারাদেশ থেকে ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, ৯টি জোনের জোনপ্রধান, ২০৬টি শাখার শাখা ব্যবস্থাপক, ১৭৭টি উপশাখার ইনচার্জসহ অন্যান্য নির্বাহী ও কর্মকর্তারা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত থেকে পারস্পরিক ঈদ আনন্দ ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন।
মোহাম্মদ আবদুল মান্নান প্রধান অতিথির ভাষণে ঈদুল ফিতরকে বাংলাদেশের বৃহত্তম ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব উল্লেখ করে বলেন, “রমজান ও ঈদের মূল শিক্ষার আলোকে ধনী-গরীবের বৈষম্য কমানো, দারিদ্র্য বিমোচন ও সংকুলানমূলক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।”
তিনি বলেন, “গত ৬ মাসে ৭ লাখ ৩৩ হাজার নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে মানুষ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রতি তাদের আস্থার স্বীকৃতি দিয়েছে। আস্থা ফিরে আসায় এই সময়ে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা নতুন আমানত সংগ্রহের পাশাপাশি ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা অনাদায়ী বিনিয়োগ আদায় হয়েছে।”
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের কল্যাণমুখী সেবা সাধারণ মানুষের নিকট পৌঁছে দিয়ে তাদের জীবনমান উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকা/সাজ্জাদ/এসবি