রাজশাহীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিন মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন।
সোমবার (১০ মার্চ) রাজশাহীর বেলপুকুর, কাটাখালী ও মতিহার থানা এলাকায় দুর্ঘটনাগুলো ঘটে। নিহতদের মধ্যে দুইজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। একজনের পরিচয় জানা যায়নি।
নিহত দুইজন হলেন- রাজশাহীর বেলপুকুর চেকপোস্ট এলাকার আবদুল খালেকের ছেলে মো. আলিফ (১৮) এবং নগরের মৌলভী বুধপাড়া মহল্লার মো.
আরো পড়ুন:
দুই ট্রাকের সংঘর্ষে এক চালক নিহত
ময়মনসিংহে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
রাজশাহীর বেলপুকুর থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ জানান, সোমবার সন্ধ্যার আগে আলিফ মোটরসাইকেল নিয়ে ইফতার কিনতে যাচ্ছিলেন। ধাদাস এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা লেগে তিনি গুরুতর আহত হন। তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। তখন চিকিৎসক আলিফকে মৃত ঘোষণা করেন।
কাটাখালী থানার ওসি আবদুল মতিন জানান, দুপুরে কাটাখালী-হরিয়ান সড়কে মাসকাটাদীঘি কলেজপাড়া এলাকায় অজ্ঞাত গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা লাগে মোটরসাইকেলের। এতে মোটরসাইকেল চালক সাদিকের চোয়াল ভেঙে যায়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। কোন গাড়ির সঙ্গে দুর্ঘটনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই।
এদিকে মতিহার থানার ওসি আবদুল মালেক জানান, আজ সন্ধ্যার পর রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কের বিহাস এলাকায় ড্রাম ট্রাকের চাপায় নাম না জানা এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন। খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পুলিশ ফেরার পর বিস্তারিত বলা যাবে বলেও জানান তিনি।
ঢাকা/কেয়া/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন এল ক য়
এছাড়াও পড়ুন:
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে অগ্নিকাণ্ডের নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির
ঢাকায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের নিরপেক্ষ তদন্ত এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের জন্য অধিকতর নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতি।
সোমবার সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. ইয়াহিয়া এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হাসান তারিক চৌধুরীর পক্ষে পাঠানো বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। বিবৃতিতে তাঁরা বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মীমাংসিত ন্যারেটিভের বিরুদ্ধে এখন যেভাবে আঘাত হানা হচ্ছে, সে ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ওপর হামলা এবং এর দলিলাদি ধ্বংসের চক্রান্তের আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট তারজেল হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নিরাপত্তা আরও বাড়াতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সংরক্ষিত ইতিহাস ও দলিলাদি কেউ ধ্বংস করলে তার দায়দায়িত্ব বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কোনোভাবে এড়াতে পারবে না বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।