বন্দরে ডেভিল হান্টে যুবলীগ নেতা মেহেদী হাসান গ্রেপ্তার
Published: 10th, March 2025 GMT
বন্দরে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে যুবলীগ নেতা মেহেদী হাসান (৩২)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃত মেহেদী হাসান বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের শুভকরদী এলাকার মৃত কামাল হোসেন মিয়ার ছেলে।
গ্রেপ্তারকৃতকে সোমবার (১০ মার্চ) দুপুরে বন্দর থানার দায়েরকৃত ৩(৯)২৪ নং মামলায় আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত রোববার (৯ মার্চ) রাতে উল্লেখিত এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বন্দর উপজেলার বিবিজোড়া মিনারবাড়ি এলাকার মোঃ হানিফ মিয়ার ছেলে মাওলানা মোঃ হাসান মাহমুদ লেখাপড়া করি। সে সাথে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নারায়নগঞ্জ জেলায় নেতৃত্বদানকারীদের একজন। বিবাদীগন আওয়ামীলীগ ও তার বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী।
গত ১৮ জুলাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশ হিসাবে বন্দর বাসস্টান্ড হইতে বন্দর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের উদ্দেশ্যে মিছিল সহকারে আমরা ৫০/৬০ জন রওনা করিয়া একই দিন বিকাল অনুমান ৩টার সময় বন্দর থানাধীন শাহী মসজিদ পল্লী বিদ্যুৎ মোড় সংলগ্ন পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র পূর্ব হইতে ঘটনাস্থলে ওৎপেতে থাকা যুবলীগ নেতা খান মাসুদ, ডালিম হায়দার, আজিজুল হক, শেখ কামাল, সালাউদ্দিন, আনোয়ার সহ অন্যন্য বিবাদীগন তাদের পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রে-শস্ত্রে সজ্জিত হইয়া বে-আইনী জনতায় দলবদ্ধ হইয়া আমাদের মিছিলের উপর আক্রমন করিয়া আমাদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য ঘটনাস্থলে পেট্রোল বোমা বিস্ফোরণ করিলে আমরা প্রনভয়ে ছত্রভঙ্গ হইয়া দিক বেদিক ছোটা ছুটি করিতে থাকিলে ১৫নং বিবাদী শেখ সিফাত (২৫), হত্যার উদ্দেশ্যে তার হাতে থাকা তলোয়ার দিয়ে আমার মাথা লক্ষ করিয়া কোপ মারিলে আমি কিনচিৎ সরিয়া গেলে উক্ত কোপ লক্ষভ্রেসঠ হইয়া তা আমার ডান ঠোটে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়।
তখণ আমরা ছত্র ভঙ্গ হইয়া দিক বেদিক ছোটাছুটি করিতে থাকিলে বিবাদীগন লাঠি, লোহার রড, এসএস পাইপ, ধারালো দা দিয়ে আমাদের এলোপাতারি মারপিট করিয়া আমাকে সহ আমার সঙ্গীয় বেশ কয়েকজনকে জখম করে।
১৮নং বিবাদী মাকসুদ সরকার তার হাতে থাকা ধারালো দা দিয়ে কোপ মারিয়া সাক্ষী জাহিদুল ইসলাম মোল্লা এর বাম পায়ের হাঁটুতে ও ডান পায়ের হাটুর নিচের অংশের পেশিতে কাটা রক্তাক্ত জখম করে।
৪৭নং বিবাদী মোঃ রবিন তার হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে আঘাত করিয়া সাক্ষী জাহিদুল ইসলাম মোল্লা এর বাম পায়ের হটুতে গোড়ালির উপরের অংশে ফাটা রক্তাক্ত জখম করে।
সকল বিবাদীগন তাদের সহযোগি অজ্ঞাতনামা বিবাদীরা আমাকে সহ আমার সঙ্গীয়দের লাঠি, লোহার রড, এসএস পাইপ দিয়ে উপর্যপুরি আঘাত করিয়া জখম করে পালিয়ে যায়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে ডেভিল হান্টে যুবলীগ নেতা মেহেদী হাসান গ্রেপ্তার
বন্দরে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে যুবলীগ নেতা মেহেদী হাসান (৩২)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃত মেহেদী হাসান বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের শুভকরদী এলাকার মৃত কামাল হোসেন মিয়ার ছেলে।
গ্রেপ্তারকৃতকে সোমবার (১০ মার্চ) দুপুরে বন্দর থানার দায়েরকৃত ৩(৯)২৪ নং মামলায় আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত রোববার (৯ মার্চ) রাতে উল্লেখিত এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বন্দর উপজেলার বিবিজোড়া মিনারবাড়ি এলাকার মোঃ হানিফ মিয়ার ছেলে মাওলানা মোঃ হাসান মাহমুদ লেখাপড়া করি। সে সাথে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নারায়নগঞ্জ জেলায় নেতৃত্বদানকারীদের একজন। বিবাদীগন আওয়ামীলীগ ও তার বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী।
গত ১৮ জুলাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশ হিসাবে বন্দর বাসস্টান্ড হইতে বন্দর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের উদ্দেশ্যে মিছিল সহকারে আমরা ৫০/৬০ জন রওনা করিয়া একই দিন বিকাল অনুমান ৩টার সময় বন্দর থানাধীন শাহী মসজিদ পল্লী বিদ্যুৎ মোড় সংলগ্ন পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র পূর্ব হইতে ঘটনাস্থলে ওৎপেতে থাকা যুবলীগ নেতা খান মাসুদ, ডালিম হায়দার, আজিজুল হক, শেখ কামাল, সালাউদ্দিন, আনোয়ার সহ অন্যন্য বিবাদীগন তাদের পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্রে-শস্ত্রে সজ্জিত হইয়া বে-আইনী জনতায় দলবদ্ধ হইয়া আমাদের মিছিলের উপর আক্রমন করিয়া আমাদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য ঘটনাস্থলে পেট্রোল বোমা বিস্ফোরণ করিলে আমরা প্রনভয়ে ছত্রভঙ্গ হইয়া দিক বেদিক ছোটা ছুটি করিতে থাকিলে ১৫নং বিবাদী শেখ সিফাত (২৫), হত্যার উদ্দেশ্যে তার হাতে থাকা তলোয়ার দিয়ে আমার মাথা লক্ষ করিয়া কোপ মারিলে আমি কিনচিৎ সরিয়া গেলে উক্ত কোপ লক্ষভ্রেসঠ হইয়া তা আমার ডান ঠোটে কাটা রক্তাক্ত জখম হয়।
তখণ আমরা ছত্র ভঙ্গ হইয়া দিক বেদিক ছোটাছুটি করিতে থাকিলে বিবাদীগন লাঠি, লোহার রড, এসএস পাইপ, ধারালো দা দিয়ে আমাদের এলোপাতারি মারপিট করিয়া আমাকে সহ আমার সঙ্গীয় বেশ কয়েকজনকে জখম করে।
১৮নং বিবাদী মাকসুদ সরকার তার হাতে থাকা ধারালো দা দিয়ে কোপ মারিয়া সাক্ষী জাহিদুল ইসলাম মোল্লা এর বাম পায়ের হাঁটুতে ও ডান পায়ের হাটুর নিচের অংশের পেশিতে কাটা রক্তাক্ত জখম করে।
৪৭নং বিবাদী মোঃ রবিন তার হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে আঘাত করিয়া সাক্ষী জাহিদুল ইসলাম মোল্লা এর বাম পায়ের হটুতে গোড়ালির উপরের অংশে ফাটা রক্তাক্ত জখম করে।
সকল বিবাদীগন তাদের সহযোগি অজ্ঞাতনামা বিবাদীরা আমাকে সহ আমার সঙ্গীয়দের লাঠি, লোহার রড, এসএস পাইপ দিয়ে উপর্যপুরি আঘাত করিয়া জখম করে পালিয়ে যায়।