নতুন দলের নিবন্ধন চেয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।

সোমবার (১০ মার্চ) দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আগামী ২০ এপ্রিল পর্যন্ত নিবন্ধন পেতে ইচ্ছুক দলগুলো আবেদন করতে পারবে।

আরো পড়ুন:

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পুরস্কার বিতরণীর মঞ্চে পাকিস্তানের প্রতিনিধি না থাকায় অসন্তোষ

শামির মার পা স্পর্শ করে হৃদয় জিতলেন বিরাট

বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত দলের সংখ্যা ৪৯। ‎‎প্রতি সংসদ নির্বাচনের আগে নতুন দলের নিবন্ধন দিতে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়ে আবেদন আহ্বান করে ইসি।

ঢাকা/হাসান/এনএইচ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কক্সবাজারে মার্কিন নারীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ, গ্রেপ্তার যুবক

কক্সবাজারে এক মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে শহরের হিলডাউন সার্কিট হাউসের সামনের সড়কে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার মাত্র সাড়ে ৬ ঘণ্টার মাথায় অভিযুক্ত যুবক তারেকুল ইসলামকে (২৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে আগেও থানায় শ্লীলতাহানির অভিযোগ রয়েছে। সে ‘চুইল্যা তারেক’ নামে পরিচিত। 

কক্সবাজার পুলিশ সুপার সাইফুদ্দিন শাহীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ সুপার কার্যালয়ের মিডিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) জসিম উদ্দিন চৌধুরী জানান, সকাল ১০টার দিকে ওই ঘটনা ঘটার পর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কক্সবাজার শহরের ঝাউতলা এলাকা থেকে ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারেকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

পুলিশ সুপার সাইফুদ্দিন শাহীন জানান, ঘটনার পর ভুক্তভোগী নারী এক শর্ট মেসেজের মাধ্যমে পুরো বিষয়টি পুলিশ সুপারকে জানান। 

ওই খুদে বার্তায় বলা হয়, ভুক্তভোগী মাকিন নারীসহ আরও এক নারী আজ সকাল ১০টার দিকে শহরের শহীদ সরণি দিয়ে হাঁটছিলেন। তারা বুঝতে পারেন একজন যুবক তাদের অনুসরণ করছে। এটা বুঝতে পেরে তারা হিলডাউন সার্কিট হাউসের সামনে দাঁড়িয়ে পড়েন। তখন তাদের অনিরাপদ মনে হচ্ছিল। তারা দাঁড়িয়ে গেলে যুবকটি এসে তাদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করে। হঠাৎ যুবকটি ওই নারীকে পেছন থেকে ঝাপটে ধরে এবং স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেয়। পরে ওই যুবক দৌড়ে পালিয়ে যায়। 

খুদে বার্তায় ওই মার্কিন নারী যৌন হয়রানিকারী যুবকের শারীরিক অবয়ব তুলে ধরেন। তিনি লিখেন, ছেলেটি খাটো। হলুদ রঙের টি-শার্ট পরা ছিল। 

পুলিশ সুপার বলেন, মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই এসব ঘটনা ঘটে যায়। খুদে বার্তা পাওয়ার পর পুলিশ ওই যুবককে ধরতে অভিযান শুরু করে। মাত্র সাড়ে ৬ ঘণ্টা মাথায় তাকে ধরা সম্ভব হয়েছে। ভুক্তভোগী নারীও ঘটনায় জড়িত যুবককে শনাক্ত করেছেন। 

অভিযুক্ত তারেকুল ইসলাম কক্সবাজার শহরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ফরিদুল আলমের ছেলে। তার বিরুদ্ধে আগেও কক্সবাজার মডেল থানায় শ্লীলতাহানির মামলা রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ