যশোরে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় তারেক রহমান বেকসুর খালাস
Published: 10th, March 2025 GMT
যশোরে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ আদেশ দেন।
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পাবলিক প্রসিকিউটর) ও জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক বলেন, এ মামলায় সাক্ষ্যপ্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। একই সঙ্গে যেসব জায়গায় তাঁর বিরুদ্ধে এ মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে, তা–ও প্রত্যাহারের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আফজাল হোসেন ২০১৪ সালের ৯ নভেম্বর যশোরে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা করেন। আদালত মামলাটি এজাহার হিসেবে গ্রহণের জন্য কোতোয়ালি থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। ২০১৫ সালে ২২ জানুয়ারি মামলাটি থানায় রেকর্ড করা হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, তারেক রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ঘৃণা, বিদ্বেষ, অবজ্ঞা ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। যশোর কোতোয়ালি থানা–পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ২১ এপ্রিল তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সৈয়দ সাবেরুল হক বলেন, ‘ওই মামলায় যথার্থ তথ্যপ্রমাণ না থাকায় রাষ্ট্রপক্ষের গত ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলাটি প্রত্যাহারের জন্যে নিম্ন আদালতে আবেদন করি। কিন্তু আদালত আবেদন অগ্রাহ্য করেন। এরপর আমরা আদালতকে বোঝাতে সক্ষম হই, এটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক মামলা। এ মামলার কোনো মেরিট নেই। এ কারণে আদালতে তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।’
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ত র ক রহম ন
এছাড়াও পড়ুন:
যশোরে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় তারেক রহমান বেকসুর খালাস
যশোরে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ আদেশ দেন।
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পাবলিক প্রসিকিউটর) ও জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক বলেন, এ মামলায় সাক্ষ্যপ্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। একই সঙ্গে যেসব জায়গায় তাঁর বিরুদ্ধে এ মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে, তা–ও প্রত্যাহারের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আফজাল হোসেন ২০১৪ সালের ৯ নভেম্বর যশোরে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা করেন। আদালত মামলাটি এজাহার হিসেবে গ্রহণের জন্য কোতোয়ালি থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। ২০১৫ সালে ২২ জানুয়ারি মামলাটি থানায় রেকর্ড করা হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, তারেক রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ঘৃণা, বিদ্বেষ, অবজ্ঞা ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। যশোর কোতোয়ালি থানা–পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ২১ এপ্রিল তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সৈয়দ সাবেরুল হক বলেন, ‘ওই মামলায় যথার্থ তথ্যপ্রমাণ না থাকায় রাষ্ট্রপক্ষের গত ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলাটি প্রত্যাহারের জন্যে নিম্ন আদালতে আবেদন করি। কিন্তু আদালত আবেদন অগ্রাহ্য করেন। এরপর আমরা আদালতকে বোঝাতে সক্ষম হই, এটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক মামলা। এ মামলার কোনো মেরিট নেই। এ কারণে আদালতে তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।’