অনুষ্ঠিত হয়ে গেল আইফা অ্যাওয়ার্ডসের ২৫তম আসর। ডিজিটাল অ্যাওয়ার্ডের পর গতকাল সিনেমাসহ একাধিক বিভাগে সেরাদের পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। এই আসরে সেরা সিনেমা নির্বাচিত হয়েছে ‘লাপাতা লেডিস’। আইফার মঞ্চে বাজিমাত করেছে সিনেমাটি, জিতে নিয়েছে দশটি পুরস্কার।

একনজরে দেখে নেওয়া যাক পুরস্কারের তালিকা:  

সেরা ছবি: লাপাতা লেডিস
সেরা মুখ্য চরিত্র (অভিনেতা): কার্তিক আরিয়ান (ভুল ভুলাইয়া ৩)
সেরা মুখ্য চরিত্র (অভিনেত্রী): নীতাংশী গোয়েল (লাপাতা লেডিস)
সেরা পরিচালক: কিরণ রাও (লাপাতা লেডিস)
সেরা নেগেটিভ চরিত্র: রাঘব জুয়েল (কিল)
সেরা সহযোগী চরিত্র (অভিনেত্রী): জানকী বড়িওয়ালা (শয়তান)
সেরা সহযোগী চরিত্র (অভিনেতা): রবি কিষাণ (লাপাতা লেডিস)
সেরা গল্প (অরিজিনাল) পপুলার ক্যাটাগরি: বিপ্লব গোস্বামী (লাপাতা লেডিস)
সেরা গল্প (আডাপ্টেড): শ্রীরাম রাঘবন, অরিজিৎ বিশ্বাস, পূজা লাধা সূর্তি, অনুকৃতী পাণ্ডে (মেরি ক্রিসমাস)
সেরা পরিচালক (ডেবিউ): কুণাল খেমু (মাদগাঁও এক্সপ্রেস)
সেরা অভিনেতা (ডেবিউ): লক্ষ্য লালওয়ানি (কিল)
সেরা অভিনেত্রী (ডেবিউ): প্রতিভা রান্তা (লাপাতা লেডিজ)
সেরা সঙ্গীত পরিচালক: রাম শপথ (লাপাতা লেডিজ)
সেরা গানের কথা: প্রশান্ত পাণ্ডে (লাপাতা লেডিজ)
সেরা গায়ক: জুবিন নতিয়াল (দুয়া – আর্টিকেল ৩৭০)
সেরা গায়িকা: শ্রেয়া ঘোষাল (আমি যে তোমার – ভুলভুলাইয়া ৩)
সেরা সাউন্ড ডিজাইন: সুভাষ সাহু, বলয় কুমার দলুই, রাহুল কারপে (কিল)
সেরা চিত্রায়ণ: স্নেহা দেশাই (লাপাতা লেডিজ)
সেরা সংলাপ: অর্জুন ধাওয়ান, আদিত্য ধর, আদিত্য সুভাষ জামভালে, মোনাল ঠাকর (আর্টিকেল ৩৭০)
সেরা এডিটিং: জুবিন মার্চেন্ট (লাপাতা লেডিজ)
সেরা সিনেমাটোগ্রাফি: রাফে মহম্মদ (কিল)
সেরা কোরিওগ্রাফি: বসকো সিজার (তবা তবা – ব্যাড নিউজ)
সেরা স্পেশাল এফেক্টস: রেড চিলিস ভিএফএক্স (ভুলভুলাইয়া ৩)
আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাচিভমেন্ট ইন ইন্ডিয়ান সিনেমা: রাকেশ রোশন

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

শাইনপুকুর ব্যাটারদের আউটের ধরনে বিস্মিত কোচ সুজনও 

গুলশান ক্লাবের বিপক্ষে শাইনপুকুরের দুই ব্যাটার ‘স্বেচ্ছা আউট’ হয়েছেন এমন অভিযোগ উঠেছে। দুটি ক্লাবই বেক্সিমকো গ্রুপের। গুলশানকে বাড়তি সুবিধা দিতে শাইনপুকুর ইচ্ছাকৃত ম্যাচ হেরেছে বলেও অভিযোগ এসেছে। 

তীর গেছে শাইনপুকুরের টিম ম্যানেজমেন্ট ও দলটির কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের দিকেও। বিয়ষটি নিয়ে সুজন জানিয়েছেন, সাব্বির, মিনহাজুলের আউট দেখে বিস্মিত হয়েছেন তিনিও। তবে টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে আউট হওয়া বা ম্যাচ হারের বিষয়ে কোন সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করেছেন সাবেক এই ক্রিকেটার ও বিসিবির পরিচালক সুজন। 

তিনি বলেন, ‘রহিম আমার একাডেমির খেলোয়াড়। ওদেরকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, তোরা মেরে আউট হচ্ছিস কেন? ওরা বলেছে, বল মিস করে গেছে। সাব্বির আমার একাডেমির খেলোয়াড়রা না, তবে ওকে ভালোভাবেই চিনি। কেন ওই সময়ে ওইভাবে আউট হয়েছে, আমি তো বলতে পারব না।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘সবাই যেভাবে চিন্তা করছে দুটো দলই আমাদের। বিষয়টি মিউচুয়ালি হলে আমি ওই দলের কোচকে বলে দিতাম তিনশ রান করার সুযোগ দিতে। তাদেরকে ১০০ রানে অলআউট হতে বলতাম। যাতে রানরেট ভালো থাকে। সাব্বির ওইভাবে আউট হয়েছে, সেখানে আমাদের ভূমিকা কী? জানি না কেন এসব প্রশ্ন তুলছে। আসলে চোখে দেখে খারাপ লেগেছে, আমারও খারাপ লেগেছে।’

বিষয়টি নিয়ে খালেদ মাহমুদ সুজনকে এসিইউ জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় আনবে কিনা জানতে চাওয়া হলে সংশ্লিষ্ট কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি। ফোন না ধরায় এ ব্যাপারে মিনহাজুল বা রহিমের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে এসিইউ ও বিসিবি কর্মকর্তাদের অভিমত, অনৈতিকভাবে সুবিধা নিলেও ম্যাচে আর্থিক লেনদেন ছিল না। তাই শাস্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে শৃঙ্খলাজনিত ইস্যু ব্যবহার করার ধারা খতিয়ে দেখছে বিসিবি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ