জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) কার্যক্রম নিজের অধীনে রাখার জন্য সরকারের কাছে অভিমত তুলে ধরেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রোববার সরকারের মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে এ-সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে।

এতে ইসি সচিব আখতার আহমেদ উল্লেখ করেছেন, এনআইডি অন্য কোনো দপ্তর বা কর্তৃপক্ষের অধীনে দেওয়া হলে নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক ক্ষমতা খর্ব হবে। ভোটার তালিকা তৈরি ও নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বাধাগ্রস্ত হবে। তাই এ কার্যক্রম ইসির অধীনেই রাখা প্রয়োজন। চিঠিতে ইসি সচিব এনআইডি কর্মকর্তাদের দীর্ঘ ১৭ বছরের অভিজ্ঞতার কথাও তুলে ধরেছেন।

নবম সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা করে ড.

এ টি এম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন ইসি, যার ভিত্তিতে নাগরিকদের দেওয়া হয় এনআইডি। এর পর ২০১১ সালে একটি সমৃদ্ধ তথ্যভান্ডার গড়ে তোলে কমিশন। বর্তমানে ইসির সার্ভারে সাড়ে ১২ কোটির মতো দেশীয় নাগরিক ও ১১ লাখ রোহিঙ্গার তথ্য রয়েছে।

ইসি কর্মকর্তারা জানান, কোনো রোহিঙ্গা বা বিদেশি যাতে ভোটার তালিকায় সম্পৃক্ত হতে না পারে এবং এনআইডি সংগ্রহ করতে না পারে, সে জন্য নির্বাচন কমিশন কয়েক ধাপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা তৈরি করেছে। এতে ভোটার তালিকার স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়।


 

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

এনআইডি নিজের অধীনে রাখতে ইসির চিঠি সরকারকে

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) কার্যক্রম নিজের অধীনে রাখার জন্য সরকারের কাছে অভিমত তুলে ধরেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রোববার সরকারের মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে এ-সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে।

এতে ইসি সচিব আখতার আহমেদ উল্লেখ করেছেন, এনআইডি অন্য কোনো দপ্তর বা কর্তৃপক্ষের অধীনে দেওয়া হলে নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক ক্ষমতা খর্ব হবে। ভোটার তালিকা তৈরি ও নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বাধাগ্রস্ত হবে। তাই এ কার্যক্রম ইসির অধীনেই রাখা প্রয়োজন। চিঠিতে ইসি সচিব এনআইডি কর্মকর্তাদের দীর্ঘ ১৭ বছরের অভিজ্ঞতার কথাও তুলে ধরেছেন।

নবম সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা করে ড. এ টি এম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন ইসি, যার ভিত্তিতে নাগরিকদের দেওয়া হয় এনআইডি। এর পর ২০১১ সালে একটি সমৃদ্ধ তথ্যভান্ডার গড়ে তোলে কমিশন। বর্তমানে ইসির সার্ভারে সাড়ে ১২ কোটির মতো দেশীয় নাগরিক ও ১১ লাখ রোহিঙ্গার তথ্য রয়েছে।

ইসি কর্মকর্তারা জানান, কোনো রোহিঙ্গা বা বিদেশি যাতে ভোটার তালিকায় সম্পৃক্ত হতে না পারে এবং এনআইডি সংগ্রহ করতে না পারে, সে জন্য নির্বাচন কমিশন কয়েক ধাপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা তৈরি করেছে। এতে ভোটার তালিকার স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়।


 

সম্পর্কিত নিবন্ধ