ঢাকায় জামালপুর সাংবাদিক ফোরামের কমিটি
Published: 9th, March 2025 GMT
ঢাকায় কর্মরত জামালপুর জেলার সাংবাদিকদের সংগঠন জামালপুর সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার ২০২৫-২৬ মেয়াদের জন্য নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে ফোরাম সদস্যদের উপস্থিতিতে নতুন কমিটি গঠন ও ঘোষণা করা হয়।
নতুন কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক খবরের কাগজ পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার এম মনিরুল আলম। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সোহেল আহসান।
জামালপুর সাংবাদিক ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা দৈনিক যুগান্তরের উপসম্পাদক আহমেদ দীপু প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। অন্য দুই নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিক গোলাম মওলা ও শাহনেওয়াজ খান।
নবগঠিত কমিটিতে সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মমিনুল হক আজাদ (সমকাল), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকরাম উদ দৌলা (বাংলানিউজ), সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ আহসান (বিটিভি), অর্থ সম্পাদক শওকত আলী পলাশ (বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাসনাত নাঈম (ঢাকা পোস্ট) এবং দপ্তর সম্পাদক ফজলে রাব্বী সৌরভ (নিউজ২৪)।
এ ছাড়া ফোরামের নির্বাহী সদস্য পদে ছয়জন নির্বাচিত হয়েছেন। তারা হলেন- আফজাল বারী (আপন দেশ), মোহাম্মদ আবু সাঈদ (বাসস), উবায়দুল্লাহ বাদল (কালের কণ্ঠ), মাজহারুল আনোয়ার খান শিপু (বাসস), শাহিদুর রহমান শাহিদ (দৈনিক জনতা) এবং সজীব আহমেদ হেলাল (এনটিভি)।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ন র ব চ ত হয় ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকার সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবের ৬ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ, মামলা
প্রায় ৬ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ হাবিব হাসানের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই মামলায় তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রায় ৩১১ কোটি টাকার সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এক সংবাদ সম্মেলনে এই মামলার কথা জানান।
আক্তার হোসেন বলেন, ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ হাবিব হাসানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৫ কোটি ৯০ লাখ ১৭ হাজার টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ মামলা করা হয়েছে। তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ২৮টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৩১০ কোটি ৭৬ লাখ ৭২ হাজার ৩৬৪ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।