ধর্ষণ থেকে রক্ষা পেতে যে পরামর্শ দিলেন রুবেল
Published: 9th, March 2025 GMT
বিনোদন প্রতিবেদক
সারাদেশে আশঙ্কাজনকভাবে ধর্ষণ বেড়েছে। বিভিন্ন বয়সী নারীরা শিকার হচ্ছেন ধর্ষনের। বাদ যাচ্ছেন না শিশুরাও। মাগুরায় ৮ বছরের শিশু বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে সম্প্রতি বোনের শ্বশুর কর্তৃক ধর্ষিত হয়েছে। শিশুটির অবস্থা এখনও সংকটাপন্ন। এ ঘটনায় ক্ষোভে ফুসে উঠেছে সারাদেশ। নারীর নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত সবাই। নন্দিত চিত্রনায়ক মাসুম পারভেজ রুবেল মনে করছেন ধর্ষণ থেকে রক্ষা পেতে নারীর কারাতে শিক্ষা প্রয়োজন। সম্প্রতি গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে রুবেল বলেন, ‘আমি সবসময় বলে এসেছি কারাতে মেয়েদের জন্য খবুই দরকার। এর কোনো বিকল্প নেই। বহু বছর আগে ময়মনসিংহে রূপাকে যখন ড্রাইভারেরা ধর্ষণ করেছিল তখনই বলেছিলাম আমাদের কারাতে শেখা উচিত।’
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কারাতে শিক্ষা দেওয়া উচিত উল্লেখ করে এ নায়ক বলেন, ‘স্কুল-কলেজে কারাতে শিক্ষায় সবার শিক্ষিত হওয়া উচিত। আমি মনে করি ছেলেদের আগে নারীদের এই শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ায় বেশি দরকার। একজন নারী যখন বাইরে যায় তখন আত্মরক্ষার প্রবণতা অনেক কম কাজ করে। সে যখন কারাতে শিক্ষায় শিক্ষিত হবে তখন নিজেকে বাঁচানোর পাশাপাশি নিজের পরিবারকেও বাঁচাতে পারবে। আমরা যদি নারীদের কারাতের শিক্ষাটা দিতে পারি তাহলে ধর্ষণ থেকে ৭০ ভাগ পরিত্রাণ পাব।’
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: অভ ন ত
এছাড়াও পড়ুন:
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ঈদ পুনর্মিলনী
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ঈদ পুনর্মিলনী ৭ এপ্রিল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করে বক্তব্য দেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম আজহারুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, মো. কাউছার উল আলম ও আবু নাছের মোহাম্মদ নাজমুল বারীসহ সারাদেশ থেকে ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, ৯টি জোনের জোনপ্রধান, ২০৬টি শাখার শাখা ব্যবস্থাপক, ১৭৭টি উপশাখার ইনচার্জসহ অন্যান্য নির্বাহী ও কর্মকর্তারা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত থেকে পারস্পরিক ঈদ আনন্দ ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন।
মোহাম্মদ আবদুল মান্নান প্রধান অতিথির ভাষণে ঈদুল ফিতরকে বাংলাদেশের বৃহত্তম ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব উল্লেখ করে বলেন, “রমজান ও ঈদের মূল শিক্ষার আলোকে ধনী-গরীবের বৈষম্য কমানো, দারিদ্র্য বিমোচন ও সংকুলানমূলক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।”
তিনি বলেন, “গত ৬ মাসে ৭ লাখ ৩৩ হাজার নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে মানুষ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রতি তাদের আস্থার স্বীকৃতি দিয়েছে। আস্থা ফিরে আসায় এই সময়ে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা নতুন আমানত সংগ্রহের পাশাপাশি ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা অনাদায়ী বিনিয়োগ আদায় হয়েছে।”
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের কল্যাণমুখী সেবা সাধারণ মানুষের নিকট পৌঁছে দিয়ে তাদের জীবনমান উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকা/সাজ্জাদ/এসবি