তামিমের ম্যাচ জেতানো সেঞ্চুরি, রেকর্ড রান করে জিতল প্রাইম ব্যাংক
Published: 9th, March 2025 GMT
মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামের দুর্নামের শেষ নেই। রান হয় না, উইকেট স্লো; এসব অভিযোগ অসত্য নয়। মিরপুরকে দর্শকরা ‘ধানক্ষেত’ বলতেও ছাড়েন না। ওই মিরপুর স্টেডিয়ামে রানের ফোয়ারা ছুটিয়েছে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব।
ডিপিএলের ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান করে প্রাইম ব্যাংক। বড় জয়ও পেয়েছে তারা। এছাড়া সেঞ্চুরি করে মোহামেডানকে জিতিয়েছেন তামিম ইকবাল। তৃতীয় রাউন্ডে ম্যাচে জয় পেয়েছে আবাহনী লিমিটেডও।
রোববার ব্রাদার্স ইউনিয়নের বিপক্ষে প্রাইম ব্যাংক ৮ উইকেট হারিয়ে ৪২২ রানের সংগ্রহ তোলে। বিপিএলে যা সর্বোচ্চ দলীয় রান। নাঈম শেখ ১২৫ বলে ১৭৬ রানের ইনিংস খেলেন। ১৮টি চারের সঙ্গে আটটি ছক্কা মারেন তিনি। সাব্বির হোসেন ও সাজ্জাদুল হক ফিফটি করেন।
পূর্বে ২০১৮ সালে আবাহনীর ৩৯৩ রান ছিল ডিপিএলের সর্বোচ্চ রান। জবাবে ব্রাদার্স ইউনিয়ন ৪৩তম ওভারে ২৪৯ রানে অলআউট হয়। প্রাইম ব্যাংক ১৭৩ রানের জয় তুলে নেয়।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে পারটেক্স গ্রুপের বিপক্ষে ৭ উইকেটে জিতেছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। পারটেক্স ৪৬.
বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে রূপগঞ্জ টাইগার্সকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে আবাহনী। শুরুতে ব্যাট করে রূপগঞ্জ ২ বল থাকতে ২৬০ রানে অলআউট হয়। ১৫ বল থাকতে জয় তুলে নেয় আবাহনী।
রূপগঞ্জের হয়ে পাঁচে নেমে আল আমিন জুনিয়র ১০৪ রান করেন। আবাহনী জিতেছে সম্মিলিত প্রচেষ্টায়। ওপেনার জিসান ৩৯ ও পারভেজ ইমন ৪৭ রান করেন। তিনে নেমে নাজমুল ৩৭ রান যোগ করেন। চারে নামা মিঠুন ৬০ রানের ইনিংস খেলেন। এছাড়া মোসাদ্দেক ৪৭ রান করেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ড প এল ত ম ম ইকব ল র ন কর উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
নিগারের জ্যোতিতে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রস্তুতি ম্যাচে পাকিস্তান ‘এ’ দলকে ১৬৭ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। আজ লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৯.৪ ওভারে ২৭৬ রানে অলআউট হয় নিগার সুলতানার দল। তাড়া করতে নেমে ৩৯.১ ওভারে মাত্র ১০৯ রানেই অলআউট হন পাকিস্তানের মেয়েরা। বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রস্তুতি ম্যাচে টানা দ্বিতীয় জয় পেলেন মেয়েরা। গত রোববার স্কটল্যান্ডের মেয়েদের ৫ উইকেটে হারায় বাংলাদেশ
আরও পড়ুনজিম্বাবুয়ে সিরিজে নেই তাসকিন, নতুন মুখ তানজিম৩ ঘণ্টা আগেমারুফা–রাবেয়াদের বোলিংয়ের সামনে পাকিস্তানের কোনো ব্যাটসম্যান ৪০ রানও করতে পারেননি। সর্বোচ্চ ৩২ এসেছে দুয়া মাজিদের ব্যাট থেকে। আটে নেমে ২৬ রান করেন উম–ই–হানি। অন্যদের রানসংখ্যা যেন মুঠোফোনের নম্বর! প্রস্তুতি ম্যাচ বলেই সম্ভবত মোট ৯ জন বোলার ব্যবহার করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার। মারুফা, ফাহিমা ও রাবেয়া ২টি করে উইকেট নেন।
এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা তেমন ভালো হয়নি। ইনিংসের নবম (৮.৩) ওভারের মধ্যে দলীয় ৪৪ রানে ফিরে যান ওপেনার ইশমা তানজিম (১৯) ও তিনে নামা শারমীন আক্তার (১০)। ফারজানা ও নিগার মিলে ৩০ ওভার পর্যন্ত টেনে নেন বাংলাদেশের ইনিংসকে। দলীয় ১৫৩ রানে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরেন ফারজানা। ৮৫ বলে ৫০ করেন এই ওপেনার।
রান পেয়েছেন অধিনায়ক নিগার