ধর্ষকের একটাই শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হওয়া দরকার : নিলয় আলমগীর
Published: 9th, March 2025 GMT
দেশজুড়ে ভয়াবহভাবে বেড়েছে ধর্ষণ। বিভিন্ন বয়সী নারীরা আক্রান্ত হচ্ছেন। বাদ পড়ছে না ছোট শিশুরাও। এ অবস্থায় নারীর নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত সবাই। শোবিজ অঙ্গনের অভিনয়শিল্পীরাও কথা বলছেন বিষয়টি নিয়ে। এ তালিকায় নাম উঠল নিলয় আলমগীরের।
সামাজিক মাধ্যমে ধর্ষকের সর্বোচ্চ মৃত্যুদন্ড দাবি করেছেন নিলয়। তিনি নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ ধর্ষক কারো ভাই না, কারো বাবা না, কারো সন্তান বা কারো স্বামী না। ধর্ষকের একটাই পরিচয়, সে ধর্ষক। ধর্ষকের একটাই শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হওয়া দরকার।’
এদিকে নিলয়ের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন তার অনুসারীরা। মন্তব্যের ঘরে একজন লিখেছেন, ‘ভাই ঠিক বলছেন।’ অন্য একজন লিখেছেন,‘একদম ঠিক এটাই হওয়া উচিত।’ কেউ আবার লিখেছেন ‘বিবেকহীন এই সমাজে প্রকৃত মানুষের বড্ডা অভাব।’এছাড়া অধিকাংশ মানুষই নিলয়ের কথার সঙ্গে সহমত পোষণ করেছেন।
.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
মধ্যপ্রাচ্যে নিষিদ্ধ ‘দ্য ডিপ্লোম্যাট’, মুখ খুললেন জন আব্রাহাম
গত ১৪ মার্চ মুক্তি পেয়েছে জন আব্রাহাম অভিনীত এবং প্রযোজিত সিনেমা ‘দ্য ডিপ্লোম্যাট’। সিনেমাটি ইতিমধ্যেই ভারতবর্ষের মানুষের মন জয় করে ফেলেছে। বিশেষ করে ভারতের রাজনৈতিক মহলে বেশ ভালোই সাড়া ফেলেছে সিনেমাটি। কিন্তু ভারত-পাশ্চাত্য দেশে সিনেমাটির জয়জয়কার হলেও মধ্যপ্রাচ্যের সিনেমাটি দেখানোর ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার পর বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন জন আব্রাহাম।
জন আব্রাহাম বলেন, ‘এই ছবিটি কোনও জঙ্গিবাদের ওপর নির্ভর করে তৈরি করা হয়নি। রীতেশ শাহ একটি অসাধারণ স্ক্রিপ্ট লিখেছেন। পরিচালক শিবম নায়ার এটি দারুণভাবে নির্মাণ করেছেন। এই সিনেমায় কোনও দেশকে ভালো দেখাতে গিয়ে অন্য কোনও দেশকে ছোট করা হয়নি।’
সিনেমাটি তৈরির আগে নির্মাতার সঙ্গে উগ্রবাদের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন নায়ক। সিনেমাটি দেখে কেউ কষ্ট না পান- সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছিল বলেও জানান তিনি।
জনের কথায়, ‘সিনেমাটি তৈরি করার আগে শিবম এবং আমি দুজনেই ঠিক করেছিলাম এটি কোনও উগ্রবাদী ছবি হবে না। আমরা খুব হালকা সীমারেখা তৈরি করেছিলাম যাতে এই সিনেমাটি দেখে কেউ কষ্ট না পান। প্রত্যেক দেশেই ভালো এবং খারাপ মানুষ থাকে, কিন্তু কোনও দেশকে এখানে ছোট করা হয়নি।’
মধ্যপ্রাচ্য সিনেমাটি নিষিদ্ধ হওয়া নিয়ে মর্মাহত জন। তিনি বলেন, ‘এটি কোনও পাকিস্তান বিরোধী সিনেমা নয়। এই সিনেমায় আমরা দেখিয়েছি পাকিস্তানের বিচার ব্যবস্থা কতটা সৎ। একজন সৎ পাকিস্তানি আইনজীবী এবং একজন সৎ পাকিস্তানি বিচারপতিকে আমরা দেখিয়েছি। শুধু তাই নয়, সীমান্তে টহলদারি পুলিশও সৎ ছিলেন এই সিনেমায়। যাদের দেখানো হয়েছে তারা সকলেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করছে, তাই এই সিনেমাটি নিয়ে আপত্তি তোলার কোনও কারণ নেই।’ সূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস।