সাব্বির হোসেনকে নিয়ে নেমেছিলেন ইনিংস উদ্বোধনে। ব্রাদার্স ইউনিয়নের আল আমিন হোসেনকে চার মেরে শুরু করেন। এরপর তাঁর ব্যাটে একের পর এক বাউন্ডারি। রানের ফোয়ারাই যেন ছুটেছে। উইকেটের আরেক প্রান্তে সঙ্গী বদলে গেলেও প্রিমিয়ার লিগে আজ মোহাম্মদ নাঈম ছুঁয়েছেন একের পর এক মাইলফলক।
আরও পড়ুনচ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেরা খেলোয়াড়ের দৌড়ে কোহলি–রবীন্দ্রর সঙ্গে আর কারা৪০ মিনিট আগেপ্রাইম ব্যাংকের ইনিংসে ১৮.
তাঁর সামনে সুযোগ ছিল সৌম্য সরকারের পর দ্বিতীয় বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে লিস্ট–এ তে ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নেওয়ারও। কিন্তু ১৮ চার ও ৮ ছক্কার ইনিংসে ১২৫ বলে ১৭৬ রান করেই থামেন নাঈম। সালাউদ্দিন শাকিলের বলে ক্যাচ দেন অলক কাপালির হাতে। নাঈম আউট হওয়ার সময় প্রাইম ব্যাংকের স্কোর ৩৮.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৩১০।
উইকেটের চারপাশেই দারুণ কিছু শট খেলেন নাঈমউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আরও নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সালমান-মেনন-দীপু মনিসহ ৯ জন
আরও নতুন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমুসহ ৯ জনকে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত আজ বুধবার এই আদেশ দেন। প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী।
গ্রেপ্তার দেখানো অপর ছয়জন আসামি হলেন সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, সাবেক সংসদ সদস্য হাজী সেলিম, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, এ কে এম শহিদুল হক ও অভিনেত্রী শমী কায়সার।
আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আজ সকাল আটটার পর কারাগার থেকে আসামিদের প্রিজন ভ্যানে আদালতের হাজতখানায় এনে রাখা হয়। এরপর সকাল ১০টার পর তাঁদের একে একে হাজতখানা থেকে কড়া নিরাপত্তায় আদালতকক্ষে নেওয়া হয়। সকাল সাড়ে ১০টার পর শুনানি শেষ হলে তাঁদের আবার হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
এ ছাড়া যাত্রাবাড়ী থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল হাসানকে তিন দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর গত বছরের ১৩ আগস্ট প্রথম গ্রেপ্তার হন সালমান এফ রহমান। পরে অন্যরা গ্রেপ্তার হয়ে এখন কারাগারে আছেন।