Prothomalo:
2025-03-09@16:19:43 GMT

‘এ কি আমি!’

Published: 9th, March 2025 GMT

টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ভূমিকা গুরুং। ইদানীং তাঁকে ধারাবাহিক ‘বাস ইতনা সা খোয়াব হ্যায়’-তে দেখা যাচ্ছে। করেছেন আরও বেশ কয়েকটি ধারাবাহিকের কাজ। এবার হিন্দি ছবির দুনিয়ায় পা রাখছেন। সামনে তাঁকে ‘দ্য সিক্রেট অব দেবকালী’ ছবিতে দেখা যাবে। নিজের অভিষেক ছবি নিয়ে দারুণ খুশি এই অভিনেত্রী।

সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘আমার তো মনে হয়, প্রত্যেক অভিনেত্রীর স্বপ্ন বড় পর্দায় কাজ করা। আজ আমি এই সুযোগ পেয়েছি। আমার স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে। আমার তর সইছে না, কবে বড় পর্দায় আমাকে দেখা যাবে।’

ভূমিকা গুরুং। ছবি: অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সারাদেশে ধর্ষণের প্রতিবাদে রূপগঞ্জে ৫ দফা দাবিতে মানববন্ধন

সারাদেশে অব্যাহত ধর্ষণের তীব্র প্রতিবাদ ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের ব্যানারে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল করেছে স্থানীয় ছাত্র ও যুব সমাজ।

রবিবার (৯ মার্চ) সকালে মুড়াপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠ থেকে প্রতিবাদ মিছিলটি বের করে উপজেলা পরিষদের সামনে এসে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।

এতে বক্তব্য রাখেন, "প্রগতি এসোসিয়েশন বাংলাদেশ" এর সাধারণ সম্পাদক সজিব মিয়া, যুগ্ম সম্পাদক জিহাদ হোসেন রিয়াদ, দপ্তর সম্পাদক জুনায়েদ আহাম্মেদ, সদস্য সারোয়ার হোসেন, "নি:শ্বার্থ সমাজকল্যাণ যুব সংঘ"র উপদেষ্টা ও সাংবাদিক শাহেল মাহমুদ, "আলোর কাফেলা"র সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক, যুগ্ম সম্পাদক মিল্লাত হোসেন, একতা ব্লাড ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, মানবাধিকার কমিশন রূপগঞ্জ -এর সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সুমন প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব। কিন্তু আইনের শিথিল প্রয়োগ, অপরাধীদের প্রভায় এবং বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতার কারণে ধর্ষণের ঘটনা ক্রমাগত বাড়ছে। এটি সমাজের জন্য একটি গুরুতর হুমকি। আমরা মনে করি, ধর্ষণ প্রতিরোধে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া আবশ্যক। আমরা সচেতন নাগরিক, মানবাধিকার কর্মী ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানাই অপরাধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হোন, ধর্ষণের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করুন এবং নারীদের জন্য একটি নিরাপদ সমাজ গড়ে তুলতে আমাদের ৫টি দাবি বাস্তবায়নে জোর দাবি জানাই।

১. ধর্ষণের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং ধর্ষককে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করতে হবে। 

২. নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। 

৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কর্মক্ষেত্র ও গণপরিবহনে নারীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করা।

৪. ধর্ষণের শিকার নারীদের জন্য মানসিক, আইনি ও অর্থনৈতিক সহায়তা নিশ্চিত করা।

৫. সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে শিক্ষা ও প্রচার কার্যক্রম জোরদার করতে হবে।

অন্যাথায় আরও বৃহৎ আন্দোলনের হুশিয়ারী দেন তারা।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ