ওমরাহ হজ্ব পালনে সৌদি আরবে গেছেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ
Published: 8th, March 2025 GMT
পবিত্র ওমরাহ হজ্ব পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে গেছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ। সঙ্গে তাঁর স্ত্রী বদরুন নাহার বাবলিও রয়েছেন।
শনিবার বিকেলে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইউএস বাংলার একটি বিমানে করে অধ্যাপক মামুন মাহমুদ ও তাঁর স্ত্রী বদরুন নাহার বাবলিও সৌদি আরবের উদ্দেশে যাত্রা করেন। ওমরাহ শেষে ১৭ মার্চ তাঁরা দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।
এসময় তিনি আরও বলেন, আজকে আমি পবিত্র ওমরা হজ্ব পালনের জন্য পবিত্র নগরী মক্কায় যাচ্ছি। আমি দলীয় নেতাকর্মীসহ নারায়ণগঞ্জবাসীর কাছে দোয়া চাচ্ছি। দোয়া করবেন যেন আমি পবিত্র ওমরা হজ্ব পালন শেষে সুখ সালামতে আপনাদের মাঝে ফিরে আসতে পারি।
আমি পবিত্র ওমরা পালন কালে বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সু- স্বাস্থ্য এবং নারায়ণগঞ্জবাসী ও বিএনপি ও নেতাকর্মীদের প্রতি দোয়া করবো।
দোয়া করবো দেশে গণতন্ত্র যেন পূর্ণ উদ্ধারসহ ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়। আপনারাও আমার জন্য দোয়া করবেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ব এনপ
এছাড়াও পড়ুন:
রূপগঞ্জে পুলিশের উপর হামলার মামলায় ২ দিনে গ্রেপ্তার ১০
রূপগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২য় দিনে আরও ৫ আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ।
২য় দিন শুক্রবার গ্রেফতারকৃত কাঞ্চনের জুয়েল, গুতিয়াব এলাকার শহিদুল্লাহ, সবুজ, বিপুল, তুহিন ও ১ম দিনে বৃহস্পতিবার গুতিয়াব এলাকার আব্দুর রউফ, পিতলগঞ্জ এলাকার কাউসার, কাঞ্চন মায়াবাড়ী এলাকার ফেরদৌস, আরিফ ও বাদলকে গ্রেফতার করে প্রত্যেকের ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে নারায়ণগঞ্জ কোর্টে চালান করা হয়।
নারায়ণগঞ্জ জেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (গ সার্কেল) মেহেদী ইসলাম জানান, কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় চলাচলরত সিএনজি চালিত অটোরিকশার চালকদর কাছ থেকে বিআরটিসি বাসের ঠিকাদারের নিয়োজিত লোকবল রাকিব ও জিহাদের নেতৃত্বে মাসিক ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা মাসোহারা দাবি করে আসছিল।
ওই টাকা না দেওয়ায় বেশ কয়েকজন সিএনজি চালকদের মারধরসহ কয়েকটি সিএনজি ভাঙচুর করে তারা। এর প্রতিবাদে বুধবার স্থানীয় সিএনজি চালকেরা ৩'শ ফিট সড়কের কাঞ্চন ব্রিজ এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিআরটিসির বাস চলাচল বন্ধ করে দেয়।
খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা চালালে বিক্ষুব্ধরা এস আই সায়েম ও কনস্টেবল বাচ্চু নামে ২ পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে আহত করে। এ ঘটনায় ওইদিন রাতেই পুলিশ বাদি হয়ে ২১জনকে নামীয় ও ১৫০জনকে অঙ্গাত আসামী করে রূপগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করে।
ওই মামলায় ২য় দিন শুক্রবার ৫জন ও ১ম দিন বৃহস্পতিবার ৫জন মোট ১০ আসামীকে গ্রেফতার করে প্রত্যেকের ১০দিন করে রিমান্ড আবেদন করে নারায়ণগঞ্জ আদালতে পাঠানো হয়।