ইংল্যান্ডের নাগরিক হয়ে আইপিএলে কোহলির দলে খেলতে চান আমির
Published: 8th, March 2025 GMT
পাকিস্তানি অলরাউন্ডার আজহার মেহমুদের পথে হাঁটছেন মোহাম্মদ আমির। পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও ব্রিটিশ পাসপোর্ট থাকার কারণে আইপিএলে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন মেহমুদ।
আগামী বছর ব্রিটিশ পাসপোর্ট পাওয়ার আশা করছেন আমিরও। সেই সুবাদে তিনিও আগামী বছর থেকে আইপিএলে খেলতে চান এই পেসার। পাকিস্তানের এই বাঁহাতি পেসার আইপিএলের খেলতে চান বিরাট কোহলির দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে।
আমির আইপিএল খেলার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ‘হারনা মান হে’তে। সেখানে আমির বলেছেন, ‘আগামী বছর আইপিএলে খেলার সুযোগ আসবে। যদি কোনো দল আমাকে নেয়, আমি আইপিএলে খেলব।’
আমিরের স্ত্রী একজন ব্রিটিশ নাগরিক। সেই সুবাদেই ব্রিটিশ পাসপোর্ট পাবেন এই পেসার।
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলতে চান আমির.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
২০ দিনেও উদ্ধার হয়নি অপহরণের শিকার শিক্ষার্থী
মির্জাপুরে অপহরণের ২০ দিন পার হলেও স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। আসামিদের অনেকেই গ্রামে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, কিন্তু পুলিশ তাদের ধরছে না বলে অভিযোগ বাদীপক্ষের। রোববার দুপুরে মির্জাপুর প্রেস ক্লাবে এসে এসব অভিযোগ করেন অপহরণের শিকার শিক্ষার্থীর মা ও দাদা।
গোড়াই ইউনিয়নের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী (১৪) প্রতিদিনের মতো গত ১৭ ফ্রেরুয়ারি বিদ্যালয়ে যায়। বিকেলে বাড়িতে না ফেরায় বিভিন্ন স্থানে খুঁজতে থাকেন স্বজন। এর মধ্যে একই গ্রামের খোকন (২৩) ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে নিজের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেন। খোকন ওই ছাত্রীকে অপহরণ করেছেন বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের। ফেসবুকের মাধ্যমে জানতে পেরে মির্জাপুর থানায় মামলা করেন শিক্ষার্থীর দাদা।
অপহরণের ঘটনায় থানায় মামলা করায় ক্ষিপ্ত হয়ে আসামি খোকনের লোকজন ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে বাদীপক্ষের ওপর হামলা চালায়। খোকনের ভাই রিপন, প্রকাশ, গোপাল ও শম্ভুসহ পাঁচ-সাতজন মিলে লাঠিসোটা নিয়ে হামলা চালায়।
অপহরণের শিকার শিক্ষার্থীকে উদ্ধার এবং বিচারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীর মা ও দাদা। রোববার মির্জাপুর প্রেস ক্লাবে এসে হতাশা প্রকাশ করে কান্নাকাটি করতে থাকেন তারা।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দেওহাটা পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ নূরুন্নবী বলেন, এ ঘটনায় গোপাল নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হয়েছে। প্রধান আসামিসহ অন্যদের গ্রেপ্তার এবং অপহরণের শিকার শিক্ষার্থীকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।