রাজউকের চেয়ারম্যান হলেন রিয়াজুল ইসলাম
Published: 8th, March 2025 GMT
প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলামকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) চেয়ারম্যান পদে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাঁকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। একই দিনে পৃথক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সংস্থাটির বর্তমান চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) ছিদ্দিকুর রহমান সরকারের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।
রিয়াজুল ইসলাম বিএনপিপন্থী প্রকৌশলীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (এইবি) সভাপতি ছিলেন। এ ছাড়া ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর প্রকৌশলীদের প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) সভাপতি করা হয়েছিল তাঁকে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওই প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, দি টাউন ইমপ্রুভমেন্ট অ্যাক্ট ১৯৫৩ এর ধারা ৪(২) অনুযায়ী প্রকৌশলী মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র য় জ ল ইসল ম সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
চকবাজার থানার মামলায় আসামি শেখ হাসিনাসহ ১৩ জন
২০০৯ সালে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় কারা অভ্যন্তরে বিডিআরের সাবেক উপসহকারী পরিচালক (ডিএডি) আব্দুর রহিমের মৃত্যুতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি এফআইআর হিসেবে গ্রহণ করেছে রাজধানীর চকবাজার থানা।
আদালতের নির্দেশে গত ৪ মার্চ চকবাজার থানার ওসি এফআইআর গ্রহণ করেন। গত ৭ মার্চ ঢাকা মহানগর হাকিম আওলাদ হোসেন মুহাম্মদ জুনাইদ মামলার এজাহার গ্রহণ করে প্রতিবেদন দাখিলে ১০ এপ্রিল দিন ধার্য করেন।
রোববার চকবাজার থানার ওসি শেখ আশরাফুজ্জামান জানান, আদালতের নির্দেশে মামলাটি রুজু করা হয়েছে।
গত বছর ২৫ আগস্ট ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আক্তারুজ্জামানের আদালতে বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেন আব্দুর রহিমের ছেলে আইনজীবী আব্দুল আজিজ। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় যে অপমৃত্যু মামলা হয়েছে, তা রিকল করেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের সময় পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে প্রথম মামলা এটি। এ মামলায় জেনারেল আজিজ আহমেদকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। দ্বিতীয় আসামি বিডিআর বিদ্রোহ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) মোশাররফ হোসেন কাজল। আসামির তালিকায় শেখ হাসিনা চতুর্থ স্থানে।
বাকি উল্লেখযোগ্য আসামি হলেন– সাবেক কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশরাফুল ইসলাম খান, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, সাবেক এমপি নূরে আলম চৌধুরী লিটন, শেখ সেলিম ও শেখ হেলাল, সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবীর নানক, সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আজম, সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত মন্ত্রী-এমপিসহ আরও ২০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।