বিমানের এমটি অপারেটর পদের ব্যবহারিক পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ, শুরু ১২ মার্চ
Published: 8th, March 2025 GMT
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের এমটি অপারেটর (ক্যাজুয়াল) পদের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ মার্চ শুরু হবে। প্রতিষ্ঠানটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এমটি অপারেটর (ক্যাজুয়াল) পদের ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ মার্চ শুরু হয়ে ২০ মার্চ পর্যন্ত চলবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের যানবাহন বিভাগ (এমটি), হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (৮ নম্বর গেট–সংলগ্ন), কুর্মিটোলা, ঢাকায় এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুনপানি উন্নয়ন বোর্ডে বড় নিয়োগ, পদ ২৭৭, নারীদের আবেদনে উৎসাহিত করা হয়েছে৩ ঘণ্টা আগেপরীক্ষার সময় যেসব কাগজ আনতে হবেলিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রের রঙিন প্রিন্ট (দুই কপি), ড্রাইভিং লাইসেন্স ও এ–সংক্রান্ত সব ডকুমেন্টসের মূল কপি এবং স্বচ্ছ ও স্পষ্ট এক সেট করে ফটোকপি।
জাতীয় পরিচয়পত্রের মূলকপি এবং এক সেট সত্যায়িত ফটোকপি, এসএসসি বা সমমান সনদের (সার্টিফিকেট) মূল কপি এবং এক সেট করে সত্যায়িত ফটোকপি, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত অভিজ্ঞতা সনদের মূল কপি এবং এক সেট সত্যায়িত ফটোকপি।
আরও পড়ুনতুরস্কে বিলকেন্ট ইউনিভার্সিটির বৃত্তি, আইইএলটিএসে ৬.৫ হলে আবেদন ৬ ঘণ্টা আগে
ব্যবহারিক পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচি দেখা যাবে এই লিংকে ।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব যবহ র ক পর ক ষ পর ক ষ র এক স ট
এছাড়াও পড়ুন:
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেন, ‘পুলিশের সব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া আছে ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না।’
দুপুরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
আইজিপি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর একটি মহল হয়রানির উদ্দেশ্যে মূল আসামির সঙ্গে অসংখ্য নিরীহ মানুষকে মামলায় আসামি করছে। এ বিষয়টি আমাদের নজরে রয়েছে।’
এই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, কেবল তদন্তে যার বিরুদ্ধে দায়ভার পাওয়া যাবে তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট অব অ্যারেস্ট চাওয়া হবে। তাকেই গ্রেপ্তারের কার্যক্রম নেওয়া হবে।
মিথ্যা মামলা রোধে আইনি সীমাবদ্ধতা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই যে মিথ্যা মামলা বলছেন, মামলাটা মিথ্যা, মামলাটা সত্যই। কিন্তু এই যে আসামির সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়া, এটা আমরা বন্ধ করতে পারছি না। আইনে আমাদের এই সীমাবদ্ধতা রয়েছে।"
তিনি জানান, কেউ অভিযোগ করলে তা পুলিশকে মামলা হিসেবে রুজু করতে হয়। মামলা সত্য না মিথ্যা এটা যাচাই করার কোন সুযোগ নেই।
‘উনি অভিযোগ যেটা আমাকে দেন ওটাই মামলা হিসেবে আমাকে নিয়ে নিতে হয়। এরপর তদন্তে গিয়ে আমি দেখি আসলে কতটুকু সত্য কতটুকু মিথ্যা। সত্য অংশটুকুই তদন্তে উঠিয়ে নিয়ে আমি আদালতের কাছে পাঠাই।’ বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘পাঁচই আগস্টের পরে যেটা দেখা গেছে অনেকে অসৎ উদ্দেশ্য মানুষের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের জন্য, হ্যারাস করার জন্য, ভয় দেখানোর জন্য অপরাধটা হয়তো করেছেন পাঁচজন কি দশজন, কিন্তু ওখানে আরো তিনশো লোকের নাম দিয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকালও একটা হয়েছে।’
জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থানে কতজন পুলিশ কর্মকর্তা গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি জানান তদন্তের পুরো প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিষয়টি বলা যাবে না।
যারা মিথ্যা মামলা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, শুধুমাত্র তদন্ত শেষ হলেই বাদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগ করা যাবে।