ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জনগণের জন্য একটি কল্যানমুখী সংগঠন। মানুষের জান-মাল, ইজ্জত,অধিকার আদায়ের জন্য সার্বক্ষণিক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মাঠে ময়দানে কাজ করে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রত্যেকটি পাড়া-মহল্লায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সাংগঠনিক কার্যক্রমকে বেগবান করতে সক্ষম হয়েছে এবং একটি জনপ্রিয় সংগঠন হিসেবে পরিচিতি লাভ করছে। 

একটি কল্যানময় সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মানে মাহে রমজানের ভূমিকা শীর্ষক "আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল" অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকাল ৩ টায় সিদ্ধিরগঞ্জে অবস্থিত গ্রীন গার্ডেন মিলনায়তনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ জেলার  সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ দ্বীন ইসলাম এর সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি মুহাম্মাদ জাহাঙ্গীর কবির এর সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 


এ সময় অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান আরও বলেন- মাদক, সন্ত্রাস,চাঁদাবাজিতে লিপ্ত অন্যান্য সংগঠনগুলো যেখানে ক্ষমতায় যাওয়ার পূর্বেই  ক্ষমতার অপব্যবহার করছে সেখানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জনগণের কল্যানের জন্য কাজ করছে। পাশাপাশি দেশের সর্বক্ষেত্রে জনমানুষের নিরাপত্তাহীনতা তৈরি হচ্ছে তাতে সাধারণ মানুষ খুবই শঙ্কিত। 

তিনি বলেন, আওয়ামী প্রেতাত্মারা এখনও সর্বসেক্টরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় সাধারণ মানুষ বিগত ক্ষমতাসীন দলগুলোর থেকে মুখ ফিরিয়ে তাদের ভবিষ্যৎ আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ভোটের মাধ্যমে ইসলামকে বিজয়ী করার মাধ্যমেই জবাব দেবে এমন পরিবেশ সর্বত্র লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জনগণ বুঝতে শুরু করেছে যে, একটি কল্যানময় রাষ্ট্র গঠন করতে ইসলামী শাসনের বিকল্প নেই। 

অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সেই জন আকাঙ্খাকে ধারণে ইসলামপন্থীদের নিয়ে একটি ঐক্য তৈরি করে ইসলামের জন্য একটি ভোটের বাক্স জনগণের সামনে অর্পন করতে চায়। যা দেখে বিগত ক্ষমতাসীন, ইসলামবিরোধী শক্তিরা শংকিত। এজন্য সুপরিকল্পিতভাবে ইসলামের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ দল কাজ করছে।

আমাদের সম্মিলিত ঐক্যই পারে এদের সংঘবদ্ধ ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করতে। যার দরুন বলা যায়, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এখন সকল মানুষের জন্য আস্থার ঠিকানায় পরিণত হয়েছে।  

সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা মুহাম্মাদ দ্বীন ইসলাম বলেন, রমজান মাস তাক্বওয়া অর্জনের মাস। রমজান মাস শিক্ষা গ্রহণের মাস। রমজান মাস আত্মশুদ্ধি অর্জনের মাস। রমজান মাসে আমাদের কে আল্লাহ তাআলার নৈকট্যলাভের জন্য ইবাদতে মশগুল থাকতে হবে। রমজানে প্রায় সকল মুসলিম ইসলাম এবং ইবাদতমুখী থাকে। 

জনগণের মধ্যে আল্লাহর ভয় তৈরি হলেই সমাজে কোনো অপরাধ সংঘটিত হবে না। এজন্য আমাদের দাওয়াতি কাজকে বেগবান করতে হবে। পাশাপাশি রমজান মাস কুরআন নাযিলের মাস। আর কুরআনি শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য প্রয়োজনীয় মনোবল এই রমজানের মাহাত্ম্য থেকেই গ্রহণ করতে হবে। 

প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে দোয়া মোনাজাতের মাধ্যমে আলোচনা সভার সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য প্রদান করেন আলহজ্ব মাওলানা হাসান শরিফ,মাওলানা ওবায়দুর রহমান খান নদবী  ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ, ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ,জাতীয় শিক্ষক ফোরাম,বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ড নারায়ণগঞ্জ জেলা ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থানা শাখার নেতৃবৃন্দসহ আরো অনেকে।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ রমজ ন ম স জনগণ র র জন য কল য ন ন করত ইসল ম ক ষমত

এছাড়াও পড়ুন:

সুস্থ ধারার ছাত্র রাজনীতির পথরেখা

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের পর ছাত্রদের মধ্য থেকেই দাবি করা হয়েছিল, ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা হোক। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পরও ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি উঠেছে ছাত্রদের মধ্য থেকেই। এর বহু আগে থেকেও ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি করা হয়েছিল। তবে সমগ্র ছাত্রসমাজ দলমত নির্বিশেষে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি করেছে, তা বলা যাবে না। ছাত্রদের মধ্যে সহিংস ঘটনা বা লেজুড়বৃত্তি রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন বা অনৈতিক কর্মকাণ্ড যখন চরম আকারে পরিলক্ষিত হয় কিংবা সাধারণ জনমনে একশ্রেণি ছাত্রের প্রতি চরম ঘৃণার উদ্রেক হয়, তখন ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবিও সামনে চলে আসে। এটি সত্য, শাসকগোষ্ঠীর অনুসৃত বা অঙ্গসংগঠন বা সহযোগী ছাত্র সংগঠনের অপকীর্তির কারণেই ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি এসেছে বারবার। 

ছাত্র রাজনীতির একটি ছোট্ট ইতিহাস আছে। উনিশ শতকের সত্তর দশকের গোড়ার দিকে এ ভূখণ্ডে ছাত্র রাজনীতি সংগঠিত হতে শুরু করে। ভারতীয়দের মধ্যে সমাজ ও রাজনৈতিক চেতনা বিকাশের স্বার্থে সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় একটি ছাত্র সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। জাতীয় কংগ্রেসের উদ্যোগে ১৯২৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় নিখিল বঙ্গ ছাত্র সমিতি। এর আগেও পাশ্চাত্য শিক্ষায় প্রচলিত ধ্যান-ধারণার বিরুদ্ধে ইয়ং বেঙ্গলের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা ছাত্র আন্দোলন ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে আছে। ১৯৩২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. শহীদুল্লাহর নেতৃত্ব গড়ে তোলা হয় নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্র সমিতি। তবে বিশ শতকের প্রথম দিকেই ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লবী আন্দোলন, স্বদেশি আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ছাত্র রাজনীতির প্রাসঙ্গিকতা বাড়তে থাকে। ছাত্র রাজনীতি শুধু শিক্ষা সংক্রান্ত দাবির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না। ইতিহাসের সেই গড়ে ওঠা ছাত্র সংগঠন ও ছাত্র রাজনীতির ধারাবাহিকতাই আজকের স্বৈরাচারবিরোধী ’২৪-এর গণঅভ্যুত্থান।

আমাদের ছাত্র রাজনীতি কলুষিত হয়েছে। ছাত্র রাজনীতির মধ্যে শিক্ষাগত মান কমেছে। কমেছে নিষ্ঠা, মানবিকতা ও আদর্শবাদিতা। ভীষণভাবে কমেছে আদর্শবাদিতার অব্যাহত চর্চা। স্বার্থবাদিতা ও সুবিধাবাদিতা বিশালভাবে আশ্রয় নিয়েছে ছাত্র রাজনীতির মধ্যে। ছাত্র রাজনীতিকে খুবরে খুবরে খাচ্ছে দিন দিন। গণতান্ত্রিক সহিষ্ণুতা প্রায় উঠেই যাচ্ছে। বেড়েছে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন, রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি, স্বার্থবাদিতা, টেন্ডারবাজি, হিংসাপরায়ণতা ও সহিংসতা। স্বাধীনতার পর থেকেই ছাত্র রাজনীতির এসব নেতিবাচক দিক ক্রমবিকশিত হলেও বেশ কয়েক বছর হলো চরম আকার ধারণ করেছে। অনেক ক্ষেত্রে শাসকগোষ্ঠীগুলোর প্রচ্ছন্ন ছত্রছায়ায়ই ঘটেছে এসব অপকীর্তি। জনগণের অনাস্থা গ্রথিত হতে হতে ক্রমশ ঘনীভূত হয়েছে। ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি উঠেছে সে কারণেই। এ দাবিও নতুন নয়। বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি উঠেছে। রাষ্ট্র ও সরকার ব্যবস্থায় বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেও অনেকে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি করে আসছেন। বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়ার অশুভ শক্তি ঘোলাটে রাজনৈতিক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে মাঝে মধ্যেই ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি নিয়ে সামনে আসে। সাদা চোখে দেখলে এ দাবি মোটেই অমূলক নয়। তবে বিষয়টিকে বিশ্লেষণাত্বক দৃষ্টিভঙ্গিতেই দেখা প্রয়োজন। 


ছাত্র রাজনীতি মানে হচ্ছে, ছাত্রদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলা। ছাত্ররা শিক্ষা গ্রহণ করবে, মেধা চর্চা করবে, মেধার বিকাশ ঘটাবে, গবেষণায় মনোনিবেশ করবে, মুক্তভাবে কথা বলবে, শিক্ষাসংক্রান্ত ন্যায়সংগত দাবি তুলবে, অধিকারের কথা বলবে, সামাজিক ন্যায়বিচারের কথা বলবে, সুশাসনের কথা বলবে, সমাজ প্রগতির পক্ষে সাংস্কৃতিক চর্চা করবে, প্রচার করবে, পরমতসহিষ্ণু হবে, ছাত্র-শিক্ষক-কর্মচারী সম্পর্ক স্থাপিত হবে, সংগঠিত হবে, ছাত্র সংসদ নির্বাচনের নিজেদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে, নেতৃত্বের বিকাশ ঘটাবে। ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনৈতিক চর্চা ও সংগঠিত করা ছাত্রদের দায়িত্বের বাইরে রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে লেজুড়বৃত্তি ও ছাত্র রাজনীতি এক বিষয় নয়। লেজুড়বৃত্তি ও অন্যান্য নেতিবাচক বিষয় ছাত্র রাজনীতিকে দুর্বৃত্তায়িত করে, কলুষিত করে। এগুলো বন্ধ করতে হবে। শাসকগোষ্ঠীর ইচ্ছার ওপরেই নির্ভর করছে ছাত্র রাজনীতিকে কলুষমুক্ত করা। এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর ইতিবাচক ভূমিকা হবে অগ্রগণ্য। লেজুড়বৃত্তি পরিহার করে ছাত্রদের সংগঠিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 


অন্যদিকে আইন করে এ রকম ছাত্র রাজনীতি বন্ধ থাকলে কালক্রমে মেধাচর্চা বা মেধার বিকাশও রুদ্ধ হতে পারে। মেধার পরিসীমাও সীমাবদ্ধ হয়ে যেতে বাধ্য। ছাত্ররা পাঠ্যক্রমের আওতার মধ্যেই হাবুডুবু খাবে। মেধাশূন্য হয়ে যেতে পারে জাতি। জাতির মেরুদণ্ড ভেঙে যেতে পারে কালক্রমে। মনে রাখতে হবে ছাত্রনেতৃত্বের মধ্য থেকেই সামাজিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব বেরিয়ে আসে। গ্রাম-শহরে সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নে ছাত্রনেতৃত্বের অপরিসীম ভূমিকাকে আমরা অবমূল্যায়ন করতে পারি না। আমরা সবাই জানি, ১৯৫২, ১৯৬২, ১৯৬৯, ১৯৭১, ১৯৯০ ও ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে রাজনৈতিক ছাত্রনেতৃত্বের ভূমিকাই ছিল অগ্রগণ্য। এই অভ্যুত্থানগুলো বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে অসামান্য ভূমিকা রেখেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই সামান্য ইতিহাসটুকু আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও সংস্কৃতি বিনির্মাণে ছাত্র রাজনীতির বিরাজমান ঐতিহাসিক ভূমিকা। সুস্থ ধারার ছাত্র রাজনীতির চর্চার মধ্য দিয়েই তা সম্ভব হয়েছে। শাসকগোষ্ঠীর হীন শ্যেনদৃষ্টি না পড়লে হয়তো ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবিই উত্থাপিত হতো না। 


সে জন্য সুস্থ ধারার ছাত্র রাজনীতির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সেই ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব সবার। সব বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের। সমাজের সব প্রতিনিধিত্বশীল রাজনীতিক, সুশীল ব্যক্তি, পেশাজীবী, সাংবাদিক, ছাত্রনেতৃত্বসহ সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে সুস্থ ধারার ছাত্র রাজনীতির জন্য গ্রহণযোগ্য বিধিমালা ও প্রয়োগবিধি প্রণয়ন করতে হবে। সুস্থ ধারার ছাত্র রাজনীতির স্বার্থে ব্যাপক মানুষের মধ্যে প্রণীত বিধিমালা ব্যাপক প্রচার করতে হবে। ছাত্র ও জনগণের মধ্যে সুস্থ মনোভাব প্রস্তুত করতে হবে। জনগণের মধ্যেও সুস্থ মনোভাব প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে ছাত্র রাজনীতির হারানো ঐতিহ্য ও গৌরব ফিরিয়ে আনা সবারই কর্তব্য। সুস্থ ধারার ছাত্র রাজনীতি প্রতিষ্ঠার পক্ষে এ দেশেই সংগ্রাম চলছে অব্যাহতভাবে। সংগ্রামের ধারা আরও বিকশিত হোক। আমরা সুস্থ ধারার ছাত্র রাজনীতি চাই। 


সিরাজুমমুনীর: জাতীয় পরিষদ সদস্য, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঐকমত্য যেন প্রকৃতপক্ষেই জাতীয় হয়ে ওঠে: আলী রীয়াজ
  • ‘জনগণ নির্বাচনের জন্য মুখিয়ে আছে’
  • ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি
  • জনআকাঙ্ক্ষার সংস্কার উদ্যোগ, বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ
  • সুস্থ ধারার ছাত্র রাজনীতির পথরেখা
  • গাজায় নির্যাতিতদের পক্ষে নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরীক্ষা বর
  • ঢাকা-দিল্লির পদক্ষেপই ঠিক করবে সম্পর্কের গতিপথ
  • রাজনৈতিক দলে সংস্কার যে কারণে জরুরি
  • ‘‘মিডিয়া ট্রায়াল বন্ধ করে দেন, জনগণ আস্ত একটা মিডিয়া’’
  • চলতি মাসেই কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামছে বিএনপি