মার্চের আন্তর্জাতিক বিরতিতে বড় দুই পরীক্ষা অপেক্ষা করছে ব্রাজিল ফুটবল দলের সামনে। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে শুরু করা ব্রাজিল ঘরের মাঠে ২১ মার্চ কলম্বিয়ার বিপক্ষে ও ২৬ মার্চ অ্যাওয়ে ম্যাচে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হবে।

ওই দুই ম্যাচের জন্য ঘোষিত প্রাথমিক দলে ছিলেন তারকা ফুটবলার নেইমার জুনিয়র। সান্তোসে ফিরে সেরা ফর্মে ফেরার লড়াইয়ে থাকা নেইমারকে রাখা হয়েছে ব্রাজিলের চূড়ান্ত দলেও।

প্রায় দেড় বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরেছেন নেইমার। ২০২৩ সালের অক্টোবরে সর্বশেষ জাতীয় দলের জার্সি পরে মাঠে নেমেছিলেন তিনি। উরুগুয়ের বিপক্ষে ওই ম্যাচে হাঁটুর ইনজুরিতে পড়ে প্রায় দেড় বছর মাঠের বাইরে ছিলেন তিনি।

ব্রাজিলের চূড়ান্ত দল ঘোষণার মুহূর্তে টিভি খুলে রেখেছিলেন নেইমার। টিভির সামনে বসে কোচ ডরিভাল জুনিয়রের দল ঘোষণা শোনেন তিনি। সেখানে নিজের নাম দেখে একটি ছবি পোস্ট করে নেইমার লেখেন, ‘ফিরতে পেরে খুবই আনন্দিত।’

নেইমারের আস্থা আছে বলে জানিয়েছেন ব্রাজিলের কোচ ডরিভালও, ‘নেইমারের প্রতিনিধিত্ব নিয়ে কোন প্রশ্ন নেই। সে ফর্মে ফেরার চেষ্টা করছি, আমরা সেটা জানি। একইভাবে তার সামর্থ্য নিয়েও আমাদের সংশয় নেই। মাঠে সে যেকোন পরিস্থিতি উতরে যাওয়ার সামর্থ্য রাখে। দলের কাছে নেইমার মানে কী সেটা প্রকাশ্যে তার সতীর্থরা একাধিকবার বলেছে।’

ব্রাজিলের দল: গোলরক্ষক: অ্যালিসন (লিভারপুল), এদেরসন (ম্যানসিটি), বেন্তো (আল নাসর)।

ডিফেন্ডার: গিহার্মে আরানা (অ্যাথলেটিকো মিনেরো), দানিলো (ফ্লামেঙ্গো), গ্যাব্রিয়েল মাঘালহায়েস (আর্সেনাল), মার্কুইনোস (পিএসজি), মুরিলো (নটিংহাম ফরেস্ট), লিও ওর্টিজ (ফ্লামেঙ্গো), ভ্যান্ডারসন (মোনাকো), ওয়েসলি (ফ্লামেঙ্গো)।

মিডফিল্ডার: আন্দ্রে (উলভস), জেরসন (ফ্লামেঙ্গো), ব্রুনো গিমারেজ (নিউক্যাসল), জোয়েলিংটন (নিউক্যাসল), নেইমার (সান্তোস), রদ্রিগো গোয়েস (রিয়াল মাদ্রিদ)।

ফরোয়ার্ড: ভিনিসিয়াস (রিয়াল মাদ্রিদ), রাফিনিয়া (বার্সেলোনা) এস্তেভাও (পালমেইরাস), স্যাভিও (ম্যানসিটি), জোয়াও পেদ্রো (ব্রাইটন), ম্যাথিউস কুনিয়া (উলভস)। 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

দেড় বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরে উচ্ছ্বসিত নেইমার

মার্চের আন্তর্জাতিক বিরতিতে বড় দুই পরীক্ষা অপেক্ষা করছে ব্রাজিল ফুটবল দলের সামনে। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে শুরু করা ব্রাজিল ঘরের মাঠে ২১ মার্চ কলম্বিয়ার বিপক্ষে ও ২৬ মার্চ অ্যাওয়ে ম্যাচে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হবে।

ওই দুই ম্যাচের জন্য ঘোষিত প্রাথমিক দলে ছিলেন তারকা ফুটবলার নেইমার জুনিয়র। সান্তোসে ফিরে সেরা ফর্মে ফেরার লড়াইয়ে থাকা নেইমারকে রাখা হয়েছে ব্রাজিলের চূড়ান্ত দলেও।

প্রায় দেড় বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরেছেন নেইমার। ২০২৩ সালের অক্টোবরে সর্বশেষ জাতীয় দলের জার্সি পরে মাঠে নেমেছিলেন তিনি। উরুগুয়ের বিপক্ষে ওই ম্যাচে হাঁটুর ইনজুরিতে পড়ে প্রায় দেড় বছর মাঠের বাইরে ছিলেন তিনি।

ব্রাজিলের চূড়ান্ত দল ঘোষণার মুহূর্তে টিভি খুলে রেখেছিলেন নেইমার। টিভির সামনে বসে কোচ ডরিভাল জুনিয়রের দল ঘোষণা শোনেন তিনি। সেখানে নিজের নাম দেখে একটি ছবি পোস্ট করে নেইমার লেখেন, ‘ফিরতে পেরে খুবই আনন্দিত।’

নেইমারের আস্থা আছে বলে জানিয়েছেন ব্রাজিলের কোচ ডরিভালও, ‘নেইমারের প্রতিনিধিত্ব নিয়ে কোন প্রশ্ন নেই। সে ফর্মে ফেরার চেষ্টা করছি, আমরা সেটা জানি। একইভাবে তার সামর্থ্য নিয়েও আমাদের সংশয় নেই। মাঠে সে যেকোন পরিস্থিতি উতরে যাওয়ার সামর্থ্য রাখে। দলের কাছে নেইমার মানে কী সেটা প্রকাশ্যে তার সতীর্থরা একাধিকবার বলেছে।’

ব্রাজিলের দল: গোলরক্ষক: অ্যালিসন (লিভারপুল), এদেরসন (ম্যানসিটি), বেন্তো (আল নাসর)।

ডিফেন্ডার: গিহার্মে আরানা (অ্যাথলেটিকো মিনেরো), দানিলো (ফ্লামেঙ্গো), গ্যাব্রিয়েল মাঘালহায়েস (আর্সেনাল), মার্কুইনোস (পিএসজি), মুরিলো (নটিংহাম ফরেস্ট), লিও ওর্টিজ (ফ্লামেঙ্গো), ভ্যান্ডারসন (মোনাকো), ওয়েসলি (ফ্লামেঙ্গো)।

মিডফিল্ডার: আন্দ্রে (উলভস), জেরসন (ফ্লামেঙ্গো), ব্রুনো গিমারেজ (নিউক্যাসল), জোয়েলিংটন (নিউক্যাসল), নেইমার (সান্তোস), রদ্রিগো গোয়েস (রিয়াল মাদ্রিদ)।

ফরোয়ার্ড: ভিনিসিয়াস (রিয়াল মাদ্রিদ), রাফিনিয়া (বার্সেলোনা) এস্তেভাও (পালমেইরাস), স্যাভিও (ম্যানসিটি), জোয়াও পেদ্রো (ব্রাইটন), ম্যাথিউস কুনিয়া (উলভস)। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ