খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় মা-বাবাকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে ছেলে আবুল কালামের (৩৫) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রাতে আবুল কালাম নেশাগ্রস্ত হয়ে বাড়িতে ঢুকে মা-বাবাকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে জখম করেন। এ সময় তাদের ডাক-চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে আবুল কালামকে ধরে পুলিশে দেন।

মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তফিকুল ইসলাম তৌফিক বলেন, ‘‘আটক আবুল কালাম থানা হেফাজতে রয়েছেন। নেশা করতে বাধা দেওয়ায় মা-বাবার সঙ্গে তার দ্বন্দ্ব ছিল।’’

তিনি আরো বলেন, ‘‘আহত দুজনকে প্রথমে মাটিরাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।’’

ঢাকা/রূপায়ন/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফিরে মিরপুরে তামিম

মিরপুর শের-ই-বাংলায় হুট করে দেখা মিলল তামিম ইকবালের। শনিবার (১২ এপ্রিল) ঢাকা লীগে মোহামেডান বনাম আবাহনী ম্যাচ চলছে। তামিম দুপুর তিনটা নাগাদ মাঠে আসেন। শুক্রবার রাতে চিকিৎসা নিয়ে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরেন তিনি। আজ দুপুরে মাঠে এসে ড্রেসিং রুমে বসে কয়েক ওভার খেলা দেখেন তামিম। শারীরিক অসুস্থতায় না পড়লে তামিমকেও নিশ্চিতভাবে মোহামেডানের হয়ে আবাহনীর বিপক্ষে মাঠে দেখা যেত। কিন্তু আপাতত তাকে বিশ্রামে থাকতে হচ্ছে।

গত ২৪ মার্চ বিকেএসপিতে ঢাকা লিগের ম্যাচ খেলতে নামার আগে প্রথ‌মে মাইনর ও প‌রে ‘ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকে’ অজ্ঞান হ‌য়ে পড়েন তামিম। তাকে সাভারের কে‌পি‌জে স্পেশালাইজড হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থা এতোটাই খারাপ হয়েছিল যে, ২২ মিনিট সময় ধ‌রে সি‌পিআর ও তিনটি ডি‌সি শক দি‌তে হ‌য়ে‌ছে। এরপর দ্রুত এন‌জিওগ্রাম ক‌রে শতভাগ ব্লক থাকা একটা আর্টারিতে রিং লা‌গি‌য়ে‌ছেন চিকিৎসকরা। অবিশ্বাস্য গ‌তি‌তে হ‌য়ে‌ছে সব‌কিছু। চিকিৎসকদের প্রতিটি সিদ্ধান্ত সময়মতো হওয়ায় তামিম পেয়েছেন নতুন এক জীবন।

পরদিন ২৫ মার্চ, রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে আনা হয় বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ককে। এরপর গত ২৮ মার্চ, হার্ট অ‌্যাটাকের চারদিন পর চিকিৎসকের ছাড়পত্র পেয়ে বাসায় ফেরেন তামিম।

আরো পড়ুন:

‘পৃথিবীর সেরা চিকিৎসা পেয়েছেন তামিম’

চারদিন পর হাসপাতাল থেকে বাসায় তামিম

উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৭ এপ্রিল সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন তিনি।

ঢাকা/ইয়াসিন/নাভিদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ