ঈদযাত্রা: বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ
Published: 7th, March 2025 GMT
ঈদুল ফিতরে বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১৪ মার্চ। ২৫ মার্চ থেকে ঈদের আগে সাত দিনের টিকিট বিক্রি করা হবে।
বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ঈদ সংক্রান্ত প্রস্তুতিমূলক সভায় বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত নেয়। অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ জানান, ১৪ মার্চ থেকে অগ্রিম টিকিট বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, ১৪ মার্চ একযোগ অনলাইনে ও কাউন্টার থেকে বাসের টিকিট পাবেন যাত্রীরা। তবে অনেক পরিবহন এবার পুরোপুরি টিকিট অনলাইনে দেবে। ফলে দুই জায়গায় টিকিট পাবেন যাত্রীরা।
নির্বারিত ভাড়া তালিকার বাইরে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া যাবে না জানিয়ে তিনি বলেন, বিআরটিএর নির্ধারিত ভাড়া অনুযায়ী বাসের ভাড়া নেওয়া হবে। সব মালিকদের সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঈদের সময় আমাদের মালিক সমিতির মনিটরিং টিম থাকবে টার্মিনালে, তারা কাজ করবে। নাইট কোচগুলোতে নিরাপত্তার স্বার্থে ভিডিও করে রেখে তারপরে গাড়ি ছাড়ার একটা পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সেহরিতে রান্নার চুলা জ্বালাতেই বিস্ফোরণ, স্বামী-স্ত্রীসহ দগ্ধ ৬
চাঁদপুরে গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়েছে। রোববার ভোরে শহরের কোড়ালিয়া এলাকায় একটি বাসায় সেহরির খাবার রান্নার সময় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের মধ্যে চারজনকে ঢাকায় জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে। অপর দুজন চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
দগ্ধ ছয়জনের মধ্যে আব্দুর রহমান সরদার (৬৫), তাঁর স্ত্রী শাহানুর বেগম (৫৫), পুত্রবধূ খাদিজা আক্তার (৩২) ও ছোট ছেলে মঈন (১৮) নামে চারজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠান চিকিৎসক। চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে আব্দুর রহমানের বড় ছেলে ইমাম হোসেন সরদার (৩২) ও মেজ ছেলে মিরাজের স্ত্রী দিবা আক্তার (২১)।
গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারো করছেন পরিবারের স্বজনরা। আব্দুর রহমান সরদারের ভাগিনা শাহ আলম জানান, পরিবারের লোকজন ভোর রাতে সেহরি খাওয়ার জন্য উঠে। এ সময় রান্নাঘরে চুলা জ্বালাতে গেলে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে রান্না ঘরসহ কয়েকটি কক্ষের আসবাবপত্র ও লেপ-তোষক পুড়ে যায়। প্রতিবেশীদের সহায়তায় আগুন নেভানো হয়।
চাঁদপুর সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মাহমুদুল হাসান জানান, ঢাকায় যাদের পাঠানো হয়েছে, তাদের শরীরে কারও ৫০ ভাগ ও কারও ৬০ ভাগ দগ্ধ হয়েছে। এছাড়া চাঁদপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দু’জনের শরীরের ২০ ভাগ পুড়ে গেছে।