জননিরাপত্তা বিধান ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ৬৬৭টি টহল টিম তাদের গ্রেপ্তার করে। বৃহস্পতিবার ডিএমপির মুখপাত্র পুলিশ উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
গ্রেপ্তারদের মধ্যে তিনজন ডাকাত, ২৪ জন পেশাদার ছিনতাইকারী, তিনজন চাঁদাবাজ, তিনজন চোর, ২০ জন মাদক কারবারি, ২১ জন পরোয়ানাভুক্ত আসামিসহ অন্যান্য অপরাধে জড়িত অপরাধী। এই সময়ে ডিএমপির বিভিন্ন থানায় ৬৪টি মামলা হয়েছে।
ডিএমপি মুখপাত্র জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে ঢাকা মহানগর এলাকায় পুলিশি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে সমন্বিত চেকপোস্ট ও টহল কার্যক্রম বাড়ানো হয়েছে। ডিএমপির ৫০টি থানায় দুই ভাগে ডিএমপির ৬৬৭টি টহল টিম দায়িত্ব পালন করে। রাতে ৩৪০ ও দিনে ৩২৭ টিম মাঠে থাকে। এর মধ্যে মোবাইল প্যাট্রল টিম ৪৭৯, ফুট প্যাট্রল টিম ৭৩ ও হোন্ডা প্যাট্রল টিম ১১৫টি। এ ছাড়া ৭১টি পুলিশি চেকপোস্ট পরিচালনা করা হয়।
ওই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, মহানগরীর বিভিন্ন অপরাধপ্রবণ এলাকায় সিটিটিসি ১৪টি, অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ) ১২টি, র্যাব-পুলিশ যৌথভাবে ১০টি এবং পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট এপিবিএন ২০টি চেকপোস্ট পরিচালনা করে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ড এমপ র
এছাড়াও পড়ুন:
বাহিনীর যেসব সদস্য গুমের সঙ্গে জড়িত, তা তাদের ব্যক্তিগত ফৌজদারি দায়: মইনুল ইসলাম
গুমসংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের প্রধান মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার যেসব সদস্য গুমের সঙ্গে জড়িত, তা তাদের ব্যক্তিগত ফৌজদারি দায়।’
তিনি বলেন, গুমসংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার যেসব সদস্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নাগরিকদের গুম করার অভিযোগ আছে, তাদের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে অনুসন্ধান করছে।
মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার গুলশানের গুমসংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন কমিশনপ্রধান।