নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের ব্রাহ্মন্দী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান লাক মিয়ার ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁর স্ত্রীর অ্যাকাউন্টেও লেনদেন হয়েছে প্রায় অর্ধ হাজার কোটি টাকার। সব মিলিয়ে লাক মিয়া ও তাঁর স্ত্রী মাহমুদা বেগমের ৬৩টি ব্যাংক হিসাবে লেনদেন হয়েছে ১৪ হাজার ৮৩৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকার। এ ছাড়া তাদের ৬৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক।

এসব অভিযোগে বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এ দম্পতির বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে। এর মধ্যে লাক মিয়ার বিরুদ্ধে দুদক উপপরিচালক সোহানুর রহমান কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে মামলা করেন। আর মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে মামলার বাদী দুদকের সহকারী পরিচালক আশিকুর রহমান। 

লাক মিয়ার বিরুদ্ধে মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তাঁর জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ রয়েছে ৫৫ কোটি ২৩ লাখ টাকার। আর তাঁর নিজের ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ৪৯টি ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি  ১৮ লাখ টাকার লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। 

মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে এজাহারে বলা হয়েছে, তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। অনুসন্ধানে তাঁর নামের ১৪টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৪৬১ কোটি ১৬ লাখ টাকা লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে। এ মামলায় স্বামী লাক মিয়াকেও আসামি করা হয়েছে। 
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ল নদ ন

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের ব্যাংক হিসাবে ১৪৩৭৬ কোটির লেনদেন

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের ব্রাহ্মন্দী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান লাক মিয়ার ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁর স্ত্রীর অ্যাকাউন্টেও লেনদেন হয়েছে প্রায় অর্ধ হাজার কোটি টাকার। সব মিলিয়ে লাক মিয়া ও তাঁর স্ত্রী মাহমুদা বেগমের ৬৩টি ব্যাংক হিসাবে লেনদেন হয়েছে ১৪ হাজার ৮৩৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকার। এ ছাড়া তাদের ৬৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক।

এসব অভিযোগে বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এ দম্পতির বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে। এর মধ্যে লাক মিয়ার বিরুদ্ধে দুদক উপপরিচালক সোহানুর রহমান কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে মামলা করেন। আর মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে মামলার বাদী দুদকের সহকারী পরিচালক আশিকুর রহমান। 

লাক মিয়ার বিরুদ্ধে মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তাঁর জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ রয়েছে ৫৫ কোটি ২৩ লাখ টাকার। আর তাঁর নিজের ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ৪৯টি ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি  ১৮ লাখ টাকার লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। 

মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে এজাহারে বলা হয়েছে, তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। অনুসন্ধানে তাঁর নামের ১৪টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৪৬১ কোটি ১৬ লাখ টাকা লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে। এ মামলায় স্বামী লাক মিয়াকেও আসামি করা হয়েছে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ