বন্দরে চোর সন্দেহে ৩ জনকে আটক করে পুলিশে সোর্পদ
Published: 6th, March 2025 GMT
বন্দরে চোর সন্দেহে ৩ জনকে আটক করে পুলিশে সোর্পদ করেছে স্থানীয় জনতা। আটককৃতদের বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে পুলিশ আইনের ৫৪ ধারায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে ।
এর আগে গত বুধবার (৫ মার্চ) রাতে বন্দর থানার লতিফ হাজীমোড় থেকে এদেরকে আটক করে পুলিশে সোর্পদ করা হয়।
আটককৃতরা হলো বন্দর কৃষ্ননগর এলাকার শেখ ফারুক আহাম্মেদ মিয়ার ছেলে শেখ ফিরোজ আহাম্মেদ (৩৬) বন্দর থানার বক্তারকান্দী এলাকার মৃত গিয়াসউদ্দিন মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন (৪৫) ও একই এলাকার মৃত নূরমোল্লা মিয়ার ছেলে লাল মিয়া (৫৫)।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
যমুনায় বালু উত্তোলন, ৭ জনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের সাজা
টাঙ্গাইলের ভুঞাপুরে যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনকে আটক করে যৌথবাহিনী। পরে আটককৃতদের মধ্যে ৫জনকে একমাস করে কারাদণ্ড ও ২ জনকে ৭দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তারিকুল ইসলাম।
বুধবার (৯ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার সিরাজকান্দি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরে আটককৃতদের সাজা দিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, উপজেলার সিরাজকান্দি গ্রামের মৃত সাত্তার মিয়ার ছেলে বাদশা মিয়া (৩৬), একই গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে মো. আক্তার (৩৬), মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে মো. সুমন (৩০), মৃত জালাল উদ্দীনের ছেলে দিলদার হোসেন (৬০), একই গ্রামের ওসমান (৪০) ও আবুল কাশেম (৪৮) এবং পলশিয়া গ্রামের মৃত অহম আলীর ছেলে বেলাল হোসেন (৩৫)।
জানা গেছে, এরা যমুনা ক্যান্টনমেন্ট সংলগ্ন যমুনা নদীতে বাঁধ দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বালু উত্তোলন করে ট্রাকযোগে বিক্রি করছিল। পরে খবর পেয়ে অভিযান পরিচালনা করে যৌথবাহিনী। এতে বালু উত্তোলনে জড়িত ৭ জনকে আটক করা হয়। এ সময় ২৮ হাজার ৮৫০টাকা ও ৪টি ভেকু জব্দ করা হয়।
ভুঞাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে অভিযান পরিচালনা করে ৭ জনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। আসামিদের বৃহস্পতিবার কারাগারে পাঠানো হবে।
ঢাকা/কাওছার/টিপু