বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতসহ ২৩ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন আজ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন।

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া অপর ২১ জন হলেন এননটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান মো.

ইউনুছ বাদল, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) সাবেক প্রধান ও ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান, সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদ, ইমদাদুল হক, নাগিবুল ইসলাম, আর এম দেবনাথ, আবু নাসের, অধ্যাপক নিতাই চন্দ্র নাথ ও সঙ্গীতা আহমেদ, সাবেক সহকারী পরিচালক ইসমত আরা বেগম; জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুছ ছালাম আজাদ, সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আজমুল হক, সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) অজয় কুমার ঘোষ, জনতা ভবন করপোরেট শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক গোলাম আজম, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শাহজাহান, এমদাদুল হক, সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. আবদুল জব্বার, সাবেক ডিএমডি মো. গোলাম ফারুক, সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ওমর ফারুক; মেসার্স সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন ও পরিচালক আবু তালহা।

এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি বালাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতসহ ২৩ জনের নামে মামলা করে দুদক। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে এননটেক্স গ্রুপের নামে ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত পরস্পর যোগসাজশে জালিয়াতির মাধ্যমে এননটেক্স গ্রুপের ২২টি প্রতিষ্ঠানকে ২৯৭ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছিলেন।

মামলার নথিপত্র থেকে জানা যায়, এননটেক্স কোম্পানির নামে জনতা ব্যাংক থেকে ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করা হয়।

দুদক সূত্র জানায়, ২০২২ সালে এ ঋণের অনিয়ম তদন্ত করে তাঁদের সম্পৃক্ততার প্রমাণ না পাওয়ায় অভিযোগের পরিসমাপ্তি টেনেছিল দুদক।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউরসহ ২৩ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতসহ ২৩ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন আজ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন।

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া অপর ২১ জন হলেন এননটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. ইউনুছ বাদল, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) সাবেক প্রধান ও ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান, সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদ, ইমদাদুল হক, নাগিবুল ইসলাম, আর এম দেবনাথ, আবু নাসের, অধ্যাপক নিতাই চন্দ্র নাথ ও সঙ্গীতা আহমেদ, সাবেক সহকারী পরিচালক ইসমত আরা বেগম; জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুছ ছালাম আজাদ, সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আজমুল হক, সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) অজয় কুমার ঘোষ, জনতা ভবন করপোরেট শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক গোলাম আজম, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শাহজাহান, এমদাদুল হক, সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. আবদুল জব্বার, সাবেক ডিএমডি মো. গোলাম ফারুক, সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ওমর ফারুক; মেসার্স সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন ও পরিচালক আবু তালহা।

এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি বালাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতসহ ২৩ জনের নামে মামলা করে দুদক। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে এননটেক্স গ্রুপের নামে ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত পরস্পর যোগসাজশে জালিয়াতির মাধ্যমে এননটেক্স গ্রুপের ২২টি প্রতিষ্ঠানকে ২৯৭ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছিলেন।

মামলার নথিপত্র থেকে জানা যায়, এননটেক্স কোম্পানির নামে জনতা ব্যাংক থেকে ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করা হয়।

দুদক সূত্র জানায়, ২০২২ সালে এ ঋণের অনিয়ম তদন্ত করে তাঁদের সম্পৃক্ততার প্রমাণ না পাওয়ায় অভিযোগের পরিসমাপ্তি টেনেছিল দুদক।

সম্পর্কিত নিবন্ধ