সদ্য সমাপ্ত ফেব্রুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ; যা গত ২২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হালনাগাদ তথ্য বলছে, গত জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ হয়েছিল; ফেব্রুয়ারিতে এসে তা আরও কমে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ।
বিস্তারিত আসছে...
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
মুরগির খামারে মিলল ১৮০ গ্রাম ওজনের ডিম
নাটোরের লালপুরে একটি খামারে ১৮০ গ্রাম ওজনের একটি মুরগির ডিম পাওয়া গেছে। যা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। সাধারণত মুরগির ডিমের ওজন ৫০-৬০ গ্রাম হয়ে থাকে। সেখানে এই বিশাল আকৃতির ডিম দেখে বিস্মিত এলাকাবাসী। ডিমটি দেখতে অনেকে ভিড় জমাচ্ছেন।
উপজেলার ঈশ্বরদী ইউনিয়নের ভাটাপাড়া গ্রামের মৃত ওয়াজেদ সরদারের ছেলে গোলাম কিবরিয়ার খামারে এ ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) গোলাম কিবরিয়ার খামারে তাঁর মা মোছা. মমতাজ বেগমের (৫৯) সঙ্গে কথা হয়। তিনি জানান, গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) খামারে গিয়ে একটি খাঁচায় অস্বাভাবিক বড় একটি ডিম দেখতে পেয়ে প্রথমে ভয় পেয়ে যান। কিছুক্ষণ পরে স্বাভাবিক হলে বিষয়টি পরিবারের অন্যদের জানান।
আরো পড়ুন:
শ্রীমঙ্গলে বিনা লাভে মুরগি-ডিম বিক্রির উদ্বোধন
চট্টগ্রামে ১৩০ টাকা ডজন দামে ডিম বিক্রি
খামার মালিক গোলাম কিবরিয়া জানান, পাঁচ মাস আগে তিনি নিজ বাড়িতে লেয়ার মুরগির খামার শুরু করেন। এক মাস ধরে মুরগিগুলো নিয়মিত ডিম দিচ্ছে। তাঁর মায়ের কাছে ব্যতিক্রম একটি ডিমের কথা শোনেন। খামারে এসে ডিমটি সংগ্রহ করে ডিজিটাল স্কেলে পরিমাপ করে দেখেন ওজন ১৮০ গ্রাম। এই খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে কৌতূহলী মানুষ তার বাড়িতে ভিড় জমাতে থাকেন।
তবে কোন মুরগি এই ডিম পেড়েছে চিহ্নিত করতে পারেননি তিনি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ জানান, সাধারণত লেয়ার মুরগির ডিম ৫০-৬০ গ্রাম হয়ে থাকে। কোনো মুরগি অনিয়মিত ডিম দিলে তার ডিমে একাধিক কুসুম থাকতে পারে। যার ফলে ওজন ৮০-১০০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। তবে ১৮০ গ্রাম ওজনের ডিম পাওয়া বিরল ঘটনা। তিনি আরও জানান, তাঁর চাকরিজীবনে মুরগির এত বড় ডিমের কথা এই প্রথম শুনলেন।
ঢাকা/আরিফুল/বকুল