আ.লীগের ৫, বিএনপির ৯ প্রার্থী জয়ী
Published: 6th, March 2025 GMT
কিশোরগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিতরা সাধারণ সম্পাদকসহ ৯টি পদে এবং আওয়ামী সমর্থিতরা সভাপতিসহ পাঁচটি পদে জয়ী হয়েছে।
নির্বাচনে সভাপতি পদে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট মো. সহিদুল আলম শহীদ টানা তৃতীয়বারের মত এবং সাধারণ সম্পাদক পদে বিএনপির অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম রতন এ নিয়ে পঞ্চমবারের মত বিজয়ী হয়েছেন।
জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে দায়িত্বরত প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট এস এম মাহবুবুর রহমান বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে ফলাফলের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ভোট গণনা শেষে বুধবার (৫ মার্চ) রাত ১২টার পর এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
বুধবার সকাল ১০টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। নির্বাচনে ৬০৬ জন ভোটারের মধ্যে ৫৩৭ জন আইনজীবী তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
সভাপতি পদে অ্যাডভোকেট মো.
আওয়ামী লীগ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন সভাপতি মো. শহিদুল আলম, সহ-সভাপতি আব্দুর রাশিদ ভূঞা, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সদস্য পদে কফিল উদ্দিন, মো. সারোয়ার জাহান সানি ও মো. সোহাগ মিয়া।
বিএনপি সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল থেকে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম রতন, সহ-সভাপতি মো. মানিক, সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে নাদিরা সুলতানা সোমা, শাহিনুর কলি, লাইব্রেরি সম্পাদক পদে মো. আব্দুল্লাহ আল বোখারী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক এ.এম ছাজ্জাদুল হক, অডিটর পদে আবু বাক্কার সিদ্দিক, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সদস্য পদে মো. আবু তাহের হারুন ও মোহাম্মদ আহসানুজ্জামান নাসির।
ঢাকা/রুমন/এস
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সমর থ ত ল ইসল ম আইনজ ব
এছাড়াও পড়ুন:
আইনজীবী তালিকাভুক্তির এমসিকিউ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির (এনরোলমেন্ট) এমসিকিউ (প্রথম ধাপ) পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১৩ হাজার ২৫৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।
শুক্রবার রাতে বার কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ফল প্রকাশ করা হয়। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। লিখিত পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচি পরে জানানো হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইনজীবী হিসেবে সনদ পেতে তিন ধাপে (এমসিকিউ, লিখিত এবং ভাইভা) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। আইনের ওপর স্নাতক উত্তীর্ণের পরপরই আইনজীবী হিসেবে ন্যূনতম ১০ বছর পেশায় রয়েছেন এমন একজন সিনিয়রের অধীনে ইন্টিমেশন জমা দিতে হয়। ইন্টিমেশন জমা দেওয়ার পর ছয় মাস অতিক্রম হলে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম সম্পূর্ণ করে এমসিকিউ পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পান। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আইনজীবী হিসেবে সনদ লাভ করেন। সনদ লাভের পর সংশ্লিষ্ট জেলা বার-এ যোগদানের মধ্য দিয়ে আইন পেশা শুরু করতে পারেন।
উল্লেখ্য, আইনজীবী হিসেবে সনদ লাভের পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ বার কাউন্সিল। শুক্রবার বিকেলে ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় মোট ৪০ হাজার ৬২৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়।