চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় গণপিটুনিতে জামায়াতের দুই কর্মীর মৃত্যুর পর ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া পিস্তলটি নগরের কোতোয়ালি থানা থেকে লুট হওয়া। অস্ত্রটি দিয়ে সেদিন গুলি করেছিলেন গণপিটুনিতে নিহত নেজাম উদ্দিন। এতে পাঁচজন গুলিবিদ্ধ হন। তার কাছে কীভাবে অস্ত্রটি গেল তা তদন্ত করছে পুলিশ। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। তবে দুজনকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় এখনও মামলা হয়নি। কাউকে গ্রেপ্তারও করা হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে
আভ্যন্তরীণ বিরোধে খুন হয়েছেন নেজাম ও আবু ছালেক। 

বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুল ইসলাম।

বিস্তারিত আসছে.

...

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

মালয়েশিয়াকে উড়িয়ে সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকল বাংলাদেশ

তেহরানে ষষ্ঠ এশিয়ান নারী কাবাডি চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় ম্যাচে আজ সন্ধ্যায় মালয়েশিয়াকে ৫২-১২ পয়েন্টে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে আজই দুপুরে প্রথম ম্যাচে টুর্নামেন্টে চারবারের চ্যাম্পিয়ন ভারতের কাছে বাংলাদেশ হেরেছিল ৬৪-২৩ পয়েন্টে।

মালয়েশিয়া তাদের প্রথম ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৪৫-২৪ পয়েন্টে হেরেছে। টানা দুই হারে সেমিফাইনালের লড়াই থেকে অনেকটাই ছিটকে গেছে মালয়েশিয়া। অন্যদিকে দুই ম্যাচে এক জয়ে শেষ চারের লড়াইয়ে টিকে আছে লাল–সবুজের মেয়েরা। সাত বছর পর শুরু হওয়া এশিয়ান নারী কাবাডিতে ব্রোঞ্জ পদকের আশা নিয়ে তেহরান গেছে বাংলাদেশ।

মালয়েশিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের শুরু থেকেই নিয়ন্ত্রণ নেয় বাংলাদেশ। প্রথমার্ধে ২৭ পয়েন্ট ছিল বাংলাদেশের, মালয়েশিয়ার পাঁচ। দ্বিতীয়ার্ধেও একতরফা খেলেছে বাংলাদেশ। মালয়েশিয়া কোনোমতে দুই অঙ্কের ঘর ছুঁয়েছে।

আগামীকাল শুক্রবার গ্রুপ পর্বের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে থাইল্যান্ডের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। বেলা দেড়টায় শুরু হবে ম্যাচটি। সাত দলের টুর্নামেন্টে  ‘এ’ গ্রুপে বাংলাদেশ, ভারত, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া। ‘বি’ গ্রুপে স্বাগতিক ইরান, নেপাল ও ইরাক।

এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ পাঁচবার হয়েছে। চারবারই চ্যাম্পিয়ন ভারত। একবার দক্ষিণ কোরিয়া। ২০০৫ সালে প্রথম টুর্নামেন্ট আর ২০০৮ সালে তৃতীয় টুর্নামেন্টে খেলেছে বাংলাদেশ। প্রথমবার শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ ব্রোঞ্জ পায়। ২০০৭, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে বাংলাদেশ অংশ নেয়নি।

ইরানের নিয়ম অনুযায়ী, নারীদের ম্যাচে কোনো পুরুষ থাকতে পারেন না। সে হিসেবে বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার সুবিমল দাস (মূলত কোচ) ছিলেন অডিটরিয়ামের বাইরে। কোচ হিসেবে ডাগআউটে ছিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও বাংলাদেশের হয়ে দুটি এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ খেলা শাহনাজ পারভীন মালেকা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ