২ / ১০তালিকার ৯ নম্বরে আছেন সোনম কাপুর আহুজা। সোনমের ক্যারিয়ার গড়পড়তা, খুব বেশি সিনেমা সাফল্য পায়নি। তবে ব্যতিক্রম ছিল ২০১৮ সাল। ‘বীরে ডি ওয়েডিং’, ‘সনজু’র কল্যাণে ৫০৫ কোটি রুপি আয় করে সোনম অভিনীত সিনেমা। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

কোরিয়ান থিসিস ফ্লিম ‘হুইসপার অফ নেচারের’ শুটিং

গবেষণা ফেলো নাজমুস গালিব তন্ময় গবেষণা  ফ্লিম ‘উইচপার অফ নেচার’ নামের সিনেমা নির্মাণ করছেন। বান্দরবানে সিনেমাটির শুটিং চলছে।এটি তার থিসিস প্রজেক্টের অংশ। থিসিসের বিষয়- ভিশন্স অব দ্য আনকনসিয়াস: এন এক্সপ্লোরেশন অব মাইস এন-সেন্স ইন ড্রিম সিকুয়েন্স (Visions of the Unconscious: An Exploration of Mise en Scène in Dream sequences)’।

নাসমুস গালিব রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে পড়াশুনা করেছেন। বর্তমানে তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার ডংসিও ইউনিভার্সিটির ফিল্ম এন্ড ভিএফএক্স বিভাগে সিনেমা নিয়ে গবেষণা কর্মে  নিয়োজিত আছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত সিনেমাবোদ্ধা ও প্রযোজক সাংহান চো-এর অধীনে গবেষণায় কর্মে নিয়োজিত আছেন সিনেমার নির্মাতা।

সিনেমাটি একজন কিশোরের জীবন ঘিরে। শহুরে ও অপ্রাকৃতিক জীবনে অভ্যস্ত হয়ে থৈ হারিয়ে ফেলা কিশোর প্রকৃতির ভেতর দিয়ে নতুন এক জীবনে ফিরে আসে। গল্পের সঙ্গে দর্শকের চোখের শান্তি হয়ে আসতে পারে গ্রাম ও পাহাড়ের প্রাকৃতিক দৃশ্য।  

‘হুইসপার অফ নেচার’ সিনেমাটির পরিচালনায় ও প্রযোজনায় সার্বিক সহযোগিতা করছে বাংলাদেশি প্রডাকশন হাউজ সিনেমা এক্সপেরিয়ান্স ও ফিল্মিক স্টেশনের টিম। নির্মাতা গালিব বলেন, সভ্যতার নামে দ্রুত আমরা যেদিকে এগিয়ে যাচ্ছি তা আমাদের ভাবনা, কাজ ও জীবন গিলে খাচ্ছে। এই চোরাবালিতে একবার পড়লে আর বেরোতে পারছে না। অথচ আমাদের ফিরতেই হবে সহজ জীবনে। সিনেমাটি সকল শ্রেণীর দর্শকের চাহিদা পূরণ করবে এমন বিশ্বাস তার। 

প্রডাকশন হাউজ সিনেমা এক্সপেরিয়ান্স ও ফিল্মিক স্টেশনের প্রধান সেজান মাহমুদ তমাল বলেন, গল্পের চিত্রনাট্যে সচারাচর চলিত গল্প থেকে বেরোনের চেষ্টায় আছি। তরুণ নির্মাতা গালিবকে সহয়তা করতে পেরে ভালো লাগছে। সিনেমাটিতে অভিনয় করেছেন আয়ান খান, নাজিম মাহমুদ, প্রণয় প্রান্ত, শাহীন সরকার  প্রমূখ। সিনেমাটোগ্রাফি করছেন নাজিম মাহমুদ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ