প্রায় দুই দশকের ক্যারিয়ার। অর্জনও ছিল অনেক। ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সেরা ব্যাটসম্যানদের সংক্ষিপ্ততম তালিকাতেও থাকবে মুশফিকুর রহিমের। অথচ কাল তিনি কি না এই সংস্করণের ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এর আগে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটকেও একইভাবে বিদায় বলেছিলেন মুশফিক।

বাংলাদেশের ক্রিকেটে মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার ঘটনা খুব বেশি নেই। রঙিন পোশাকের ক্রিকেট থেকে অবসরে যাওয়া মুশফিকও ব্যতিক্রম হতে পারেননি। তবে তার বিদায়ের ওই অপূর্ণতা কিছুটা হলেও ঘুচেছে আজ মিরপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে।

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে মোহামেডানের হয়ে মুশফিক মাঠে নেমেছেন রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে। এ ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় মোহামেডান। প্যাড-গ্লাভস পরে মাঠে নামার সময় সতীর্থদের কাছ থেকে গার্ড অব অনার পেয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।

২০০৭ বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে জয়ের পর মুশফিকুর রহিম.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

নাসার নজরুলের বাড়ি-প্লট জব্দ, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ 

নাসা গ্রুপের কর্ণধার নজরুল ইসলাম মজুমদারের ছয়টি বাড়ি ও পূর্বাচলের আটটি প্লট জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।  

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। একইসঙ্গে তার ৫৫ কোম্পানির ৫৬ কোটি ছয় লাখ ৫৮ হাজার শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছে। 

দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আক্তারুল ইসলাম এ তথ্য জানান। 

জব্দ হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে- গুলশান মডেল টাউন আবাসিক এলাকার গুলশান দক্ষিণ বাণিজ্যিক ৪৭ নং প্লট ও প্লটস্থিত ১৪ তলা বিল্ডিং। যার বাজার মূল্য ৫০ কোটি টাকা। গুলশান মডেল টাউন আবাসিক এলাকার এসই (ডি) ব্লকের ৩ নং প্লট ও প্লটস্থিত ১৪ তলা বিল্ডিং। যার বাজার মূল্য ৭০ কোটি টাকা। মহাখালীতে চার কোটি টাকা মূল্যের দুই তলা বাড়ি, একই এলাকায় ছয় কোটি টাকা মূল্যের চার তলা বাড়ি, মহাখালীতে আরেকটি চার কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি, তেজগাঁও শিল্প এলাকায় ৫০ কোটি টাকা মূল্যের তিন তলা ভবন রয়েছে। 

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান সিরাজ সম্পদ জব্দ এবং শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন।

এর আগে, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৭৮১ কোটি ৩১ লাখ ২২ হাজার ৪৫৪ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলায় নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা-সহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়। 

ঢাকা/মামুন/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ