প্লাস্টিকের ওয়ার্ডরোব ব্যবহারে যে সুবিধা পাবেন
Published: 5th, March 2025 GMT
কাঠের কিনতে গেলে আকাশছোঁয়া দাম। আবার আসল কাঠের কি না, সেই সন্দেহও থেকে যায়। এর বদলে সাধ্যের মধ্যেই চমৎকার নকশার প্লাস্টিকের ওয়ার্ডরোব কিনতে পারেন। এগুলো ওজনে হালকা, যেকোনো জায়গায় খুব সহজেই বহন করা যায়। জায়গাও নেয় অল্প, টেকেও বহুদিন। ‘ইনসেক্ট রিপেলেন্ট মাস্টারব্যাচ’ ব্যবহার করা হয় বলে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে পোশাককেও রাখে সুরক্ষিত। ফলে আলাদাভাবে ন্যাপথলিন বা অন্য কিছু ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে না। এমনটাই জানালেন আরএফএল হাউজওয়্যারের বিপণনপ্রধান ইসফাকুল হক। তিনি জানান, দাম হাতের নাগালে বলে সবার জন্যই কেনা সহজ আরএফএলের ওয়ার্ডরোবগুলো।
যেমনটা মিলছে এখনঢাকার ইন্দিরা রোডের বেস্ট বাই শো রুমের শেষ মাথায় সারিবদ্ধভাবে সাজানো প্লাস্টিকের ওয়ার্ডরোবগুলো ঘুরে ঘুরে দেখাচ্ছিলেন বিক্রয়কর্মী সানজিদা পারভীন। কসমস থেকে শুরু করে শাপলা, মর্নিং গ্লোরি ফুলপাতার নকশায় সাজানো আসবাব। পাঁচ স্তরের ওয়ার্ডরোবের নিচের চারটিতে একটি করে এবং ওপরের স্তরে দুটি করে ড্রয়ার আছে। কোনটার আবার প্রতিটি স্তরেই একটি করে, কোনোটার আবার প্রতিটি স্তরই দুটি করে ড্রয়ার। আবার একক ড্রয়ারের লম্বাটে ওয়ার্ডরোবও আছে, একে বরং বড় ওয়ার্ডরোবের অর্ধেক বলা চলে। বিশেষ করে শিক্ষার্থীর ও ব্যাচেলররা এ ধরনের ক্লজেট ব্যবহার করে থাকেন। পোশাকের পাশাপাশি বুকশেলফ হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। কেউ চাইলে জুতার বক্স হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন।
দাম কেমনশোরুমে ছোট থেকে বড় ওয়ার্ডরোব মিলবে ৫ হাজার ৪০০ থেকে ১২ হাজার ২০০ টাকায়। প্রতি মাসেই নির্দিষ্ট কিছু পণ্যে ১০ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড় পাওয়া যায়। অনলাইন ফরমাশে মিলবে বাড়তি আরও কিছু সুবিধা। যেমন othoba.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব যবহ র কর
এছাড়াও পড়ুন:
কুমিল্লায় শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ, ইমাম আটক
কুমিল্লায় সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার সকালে লালমাই উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের লোলাই জামে মসজিদ সংলগ্ন কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় স্থানীয়রা হাবিব উল্যাহ নামে মসজিদের ইমামকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেন। তিনি চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার উজালা গ্রামের ইদ্রিছ মিয়ার ছেলে।
ওই শিশুর স্বজন ও স্থানীয়রা বলেন, কয়েক বছর ধরে লোলাই জামে মসজিদে ইমামের দায়িত্ব পালন করছিলেন হাবিব উল্লাহ। পাশাপাশি তিনি প্রতিদিন সকালে গ্রামের শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষা দেন। মসজিদের পাশেই হুজুরের শয়নকক্ষ। সকালে ওই শিশুর এক আত্মীয় শিশুটিকে খুঁজতে হুজুরের কক্ষে যান। সেখানে গিয়ে দেখেন মেয়েটির সঙ্গে খারাপ কিছু করার চেষ্টা করছেন হুজুর। পরে তাকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে হাবিব উল্যাহ নামের একজন ইমামকে এলাকাবাসী ধরে দুপুরে পুলিশে সোর্পদ করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক ইমাম অপরাধ স্বীকার করেছেন। ভুক্তভোগি শিশুটির বাবা নেই। মা ভিক্ষা করেন। এ ঘটনায় মামলার পর শনিবার ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হবে।