খুলনায় বিএনপি নেতা মোল্লা সোহাগকে সাময়িক অব্যাহতি
Published: 5th, March 2025 GMT
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে খুলনা নগরীর খানজাহান আলী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোল্লা সোহাগকে সাময়িক অব্যাহতি দিয়েছে বিএনপি।
আজ বুধবার মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা ও সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন তাকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করেন।
মহানগর বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিলটন জানান, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় মোল্লা সোহাগকে দলীয় পদ, প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পদ থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ তদন্তে বেগম রেহানা ঈসাকে আহ্বায়ক করে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
কুয়েটের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান, একটি ঠিকাদারি কাজে অতিরিক্ত লাভ দেওয়ার জন্য বিএনপিনেতা সোহাগ কুয়েটের দুই প্রকৌশলীকে চাপ দেন। কিন্তু তারা রাজি না হওয়ায় গত ২ মার্চ তিনি ওই প্রকৌশলীদের হুমকি দেন। হুমকির ঘটনায় কুয়েটের উপাচার্যের কাছে লিখিত অভিযোগ করায় পরদিন নির্বাহী প্রকৌশলী আবু হায়াতকে মারধর করেন সোহাগ। তবে বিএনপি নেতা সোহাগ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
খুলনায় বিএনপি নেতা মোল্লা সোহাগকে সাময়িক অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে খুলনা নগরীর খানজাহান আলী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোল্লা সোহাগকে সাময়িক অব্যাহতি দিয়েছে বিএনপি।
আজ বুধবার মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা ও সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন তাকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করেন।
মহানগর বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিলটন জানান, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় মোল্লা সোহাগকে দলীয় পদ, প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পদ থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ তদন্তে বেগম রেহানা ঈসাকে আহ্বায়ক করে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
কুয়েটের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান, একটি ঠিকাদারি কাজে অতিরিক্ত লাভ দেওয়ার জন্য বিএনপিনেতা সোহাগ কুয়েটের দুই প্রকৌশলীকে চাপ দেন। কিন্তু তারা রাজি না হওয়ায় গত ২ মার্চ তিনি ওই প্রকৌশলীদের হুমকি দেন। হুমকির ঘটনায় কুয়েটের উপাচার্যের কাছে লিখিত অভিযোগ করায় পরদিন নির্বাহী প্রকৌশলী আবু হায়াতকে মারধর করেন সোহাগ। তবে বিএনপি নেতা সোহাগ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।