গবেষণায় অনুদান পাচ্ছে নোবিপ্রবির ২০ শিক্ষক
Published: 5th, March 2025 GMT
প্রযুক্তি উদ্ভাবন, গবেষণা ও উন্নয়নমূলক প্রকল্পে মোট ১৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা অনুদান পাচ্ছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ২০ জন শিক্ষক।
বুধবার (৫ মার্চ) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রযুক্তি উদ্ভাবন, গবেষণা ও উন্নয়নমূলক প্রকল্পে নোবিপ্রবির ১১টি বিভাগের ২০ জন শিক্ষক এ অনুদান পাচ্ছেন। শিক্ষকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এ অনুদানের জন্য তাদের বাছাই করা হয়েছে।
অনুদান পাওয়া শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন, কৃষি বিভাগের একজন, বিজিই বিভাগের দুইজন, অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের একজন, এফটিএনএস বিভাগের দুইজন, ইএসডিএম বিভাগের একজন, ওশানোগ্রাফি বিভাগের একজন, ফার্মেসি বিভাগের আটজন, এসিসিই বিভাগের একজন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের একজন, পরিসংখ্যান বিভাগের একজন এবং ফলিত গণিত বিভাগের একজন।
অনুদানের জন্য নির্বাচিত শিক্ষকদের মধ্যে কৃষি ও পরিবেশ ক্যাটাগরিতে মোট ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা পাচ্ছে ছয়জন, জীববিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা ও পুষ্টিবিদ্যা ক্যাটাগরিতে মোট ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা পাচ্ছে ১০ জন।
এছাড়া ফলিত বিজ্ঞান ও প্রকৌশলী ক্যাটাগরিতে ৭৫ হাজার টাকা পাচ্ছেন ১ জন এবং ফিজিক্যাল সায়েন্স ক্যাটাগরিতে মোট ২ লাখ ১০ হাজার টাকা পাচ্ছেন তিনজন।
ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব ভ গ র একজন অন দ ন প
এছাড়াও পড়ুন:
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের বৈধতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের নিয়োগ কেন অবৈধ নয়, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার এই রুল জারি করেন। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে সচিব, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হুমায়ন কবির পল্লব। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ শফিকুর রহমান। আদেশের পর রিট দায়ের বিষয়ে হুমায়ন কবির পল্লব সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের পদটি একটি টেকনিক্যাল পোস্ট। অথচ এখানে নিয়োগ হয়েছে একজন সরকারি আমলাকে, যার খাদ্য সম্পর্কে কোনও অভিজ্ঞতাই নেই। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। হাইকোর্ট রুল জারি করেছেন। আশা করছি, রুলের জবাব পাওয়ার পরপরই হাইকোর্ট যথাযথ প্রতিকার দেবেন।’
রিটে বলা হয়, ২০১৩ সালের নিরাপদ খাদ্য আইনের ৯ ধারা অনুযায়ী খাদ্য বিষয়ে অন্যূন ২৫ বছরের পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং বিস্তৃত বিশেষায়িত জ্ঞান ও দক্ষতাসম্পন্ন কোন ব্যক্তি চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগলাভের যোগ্য হবেন। অথচ বর্তমান চেয়ারম্যান একজন অতিরিক্ত সচিব। নিরাপদ খাদ্য আইনের ৯ ধারার কোনো যোগ্যতাই বর্তমান চেয়ারম্যানের নেই। কোন যোগ্যতাবলে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের বর্তমান চেয়ারম্যান তার পদে রয়েছেন— সে সম্পর্কে বিবাদীদের আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিল গত ২৩ জানুয়ারি। সংশ্লিষ্টর এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নেওয়ায় রিটটি দায়ের করা হয়েছে।