চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দ্বিতীয় সেমিফাইনালে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু পেয়েছে নিউজিল্যান্ড। ওপেনিং জুটি ভাঙলেও রাচিন রবীন্দ্র ও কেন উইলিয়ামসন দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন। 

লাহোরে নিউজিল্যান্ড ১৮ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ১০৯ রানে ব্যাট করছে। ক্রিজে থাকা ওপেনার রাচিন ৫৬ রান করেছেন। তার সঙ্গে উইলিয়ামসন ২৬ রানে খেলছেন। 

ফিরলেন উইল ইয়ং: রাচিন রবীন্দ্র ও উইল ইয়ংয়ের দারুণ ওপেনিং জুটি ভেঙেছেন লুঙ্গি এনগিডি। তারা ৪৮ রান যোগ করেন। ইয়ং খেলেন ২৩ বলে ২১ রানের ইনিংস। 

নিউজিল্যান্ডের একাদশ: উইল ইয়ং, রাচিন রবীন্দ্র, কেন উইলিয়ামসন, ড্যারেল মিশেল, টম ল্যাথাম, গ্লেন ফিলিপস, মাইকেল ব্রেসওয়েল, মিশেল স্যান্টনার, ম্যাট হেনরি, কাইল জেমিনসন, উইলিয়াম ও’রর্কি। 

দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশ: রায়ান রিকেলটন, টেম্বা বাভুমা, রেসি ফন ডার ডুসেন, এইডেন মার্করাম, হেনরিক ক্লাসেনম, ডেভিড মিলার, ওয়ান মুলদার, মার্কো ইয়ানসেন, কেশব মহারাজ, কাগিসু রাবাদা, লুঙ্গি এনগিডি।    

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: উইল য় ম

এছাড়াও পড়ুন:

৩৬ কোম্পানি থেকে বিশ্বের অর্ধেক কার্বন ডাইঅক্সাইড

জলবায়ু পরিবর্তন ও তাপমাত্রা বাড়ানোর জন্য দায়ী কার্বন ডাইঅক্সাইডের অর্ধেক উৎপাদন করে মাত্র ৩৬টি কোম্পানি। এসব জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানি বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়াতে বড় ভূমিকা রাখছে। এ কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরবের আরামকো, ভারতের কোল, এক্সন মোবিল, শেল ও চীনের বেশ কয়েকটি কোম্পানি। এগুলোর উৎপাদিত কয়লা, তেল ও গ্যাসের কারণে ২০২৩ সালে ২০ বিলিয়ন টনের বেশি কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপন্ন হয়েছে।

গতকাল বুধবার দ্য গার্ডিয়ান অনলাইনে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে আসে। প্রতিবেদনে ২০২৩ সালের জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার ও প্রভাব নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমিত রাখতে হলে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণ অবশ্যই ৪৫ শতাংশ কমাতে হবে। কিন্তু এখনও কার্বন নিঃসরণের এ ধারা ঊর্ধ্বগামী, যা বিশ্বব্যাপী চরম ভাবাপন্ন আবহাওয়াকে উস্কানি দিচ্ছে।

আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা বলছে, ২০২১ সালের পর যেসব জীবাশ্ম জ্বালানি সংস্থা যাত্রা শুরু করেছে, তারা ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বন নির্গমন ঠেকাতে যথাযত পদক্ষেপ নিচ্ছে না। বিশ্বের প্রভাবশালী ১৬৯ কোম্পানির মধ্যে অধিকাংশই ২০২৩ সালে তাদের কার্বন নিঃসরণ না কমিয়ে উল্টো বাড়িয়েছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনফ্লুয়েন্স ম্যাপের এমেট্টি কোনেয়ার বলেন, জলবায়ু নিয়ে বৈশ্বিক অঙ্গীকার সত্ত্বেও বিশ্বের বড় জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য হারে কার্বন নিঃসরণ বাড়াচ্ছে। 

কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গমনে দায়ী বিশ্বের ৩৬ কোম্পানির মধ্যে আরও আছে চীনের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত কোম্পানি চায়না এনার্জি, ইরানের জাতীয় তেল কোম্পানি, রাশিয়ার গ্যাজপ্রম ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের এডনক। বলা বাহুল্য, জীবাশ্ম জ্বালানির সবচেয়ে বেশি ব্যবহার দেখা যায় পশ্চিমের দেশগুলোতে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ