টস জিতে জিতে ব্যাটিংয়ে নিউ জিল্যান্ড

আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দ্বিতীয় সেমি ফাইনালে টস জিতেছেন নিউ জিল্যান্ড। কিউই অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার দক্ষিণ আফ্রিকাকে ফিল্ডিংয়ে পাঠানোর সিধান্ত নিয়েছেন।  

ক্রিকেটের দুই কপালপোড়ার লড়াই  

আরো পড়ুন:

প্রশ্নের জন্ম দিয়ে ওয়ানডেকে বিদায় বললেন স্মিথ

দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউ জিল্যান্ডের সম্ভাব্য একাদশ

আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শেষ চারে নেই স্বাগতিক পাকিস্তান। তাতে কি দ্বিতীয় সেমি ফাইনালে আজ বুধবার (৫ মার্চ, ২০২৫) দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউ জিল্যান্ড ম্যাচের জৌলশ খানিকটা কমছে? হয়ত কমছে বটে। তবে গাদ্দাফি স্টেডিয়াম এই হাই ভোল্টেজ ম্যাচ ঘিরে কানায় কানায় ভরে উঠতে পারে লাহোরবাসীর ক্রিকেট প্রেমর কারণেই।

ঢাকা/নাভিদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ঈশ্বরদীর দাদাপুরে জমির বিরোধে সংঘর্ষে দু’পক্ষে ১০ জন হাসপাতালে

পাবনার ঈশ্বরদীতে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে উপজেলার লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়নের দাদাপুর গ্রামে বিবাদমান দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে এ ঘটনায় থানায় মামলা নথিভূক্ত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন ঈশরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম।

পুলিশ জানায়, রোববার বিকেলে উপজেলার লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়নের দাদাপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামে দুই পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে হন দাদাপুর গ্রামের রাসেল হোসেনের স্ত্রী মনিরা খাতুন, শাহিন হোসেনের ছেলে সিয়াম হোসেন, মিনারুল ইসলামের ছেলে পারভেজ, নাছির মণ্ডলের ছেলে রায়হান মণ্ডল, সজিব হোসেনের স্ত্রী স্বর্ণা খাতুন, সাইদুল মণ্ডলের মেয়ে তুবা খাতুন, মৃত মন্টু মণ্ডলের ছেলে শাহিন মণ্ডলসহ অন্তত ১০ জন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে জমি-সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে ওই এলাকার সেলিম মন্ডল ও তার পরিবারের লোকজনদের সঙ্গে আলম মাঝি ও তার অনুসারীদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।এ নিয়ে আদালতে একটি মামলায় কয়েকদিন আগে সেলিম মণ্ডলের পক্ষে রায় হয়। গতকাল রোববার স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মাধ্যমে সেলিম মণ্ডল প্রতিপক্ষদের বিষয়টি অবগত করে ওই জমি চাষ করতে গেলে দু’পক্ষের মধ্যে প্রথমে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষই লাঠিসোটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ১০ জন গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে মনিরা, স্বর্ণা ও রায়হানসহ মোট চারজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদেরকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। 

এ ঘটনায় ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শহিদুল ইসলাম শহীদ জানান, খবর পেয়ে এলাকায় পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আজ সোমবার আহতদের মধ্যে সেলিম মণ্ডল বাদী হয়ে ২০-২৫ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেছেন। তবে এখনো কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ