নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ ৯ জন
Published: 5th, March 2025 GMT
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকালে হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানসহ নয় জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বুধবার (৫ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুল ইসলামের আদালত তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
অন্যরা হলেন— সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো.
তাদের মধ্যে আনিসুল হক, শাজাহান খান, আতিকুল ইসলামকে যাত্রাবাড়ী থানার একটি করে হত্যা মামলায়, ফারজানা রুপা ও শাকিল আহমেদকে দুই হত্যা মামলায়, সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামকে খিলগাঁও থানার হত্যাচেষ্টা ও পল্টন থানার হত্যা মামলায়, কামাল আহমেদ মজুমদারকে মিরপুর থানার হত্যা মামলায় এবং সাবেক এমপি সোলাইমান সেলিমকে লালবাগ থানার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
যাত্রাবাড়ী থানার পৃথক দুই হত্যা মামলা ও এক হত্যাচেষ্টা মামলায় সংশ্লিষ্ট থানার সাবেক ওসি আবুল হাসানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঢাকা/মামুন/রফিক
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল আহম দ ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
মাদারীপুর প্রশাসনের ২৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকে মামলা
মাদারীপুরে পদ্মা সেতুসহ বিভিন্ন প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণের সময় প্রায় ১০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অন্যের মালিকানাধীন খাস ও অর্পিত সম্পত্তির ভুয়া কাগজপত্র বানিয়ে এমনটা করা হয়েছে।
এ ঘটনায় সাবেক ভূমি হুকুম দখল কর্মকর্তা প্রমথ রঞ্জন ঘটকসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) মামলা হয়েছে। বর্তমানে তিনি জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল ঢাকার সহকারী পরিচালক।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতুসহ ৫টি এল এ কেসের সরকারি খাস, ভিপি সম্পত্তি ও বিভিন্ন মালিকের সম্পত্তির কাগজপত্র জালিয়াতির মাধ্যমে অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ বিল তুলে নেওয়া হয়। ২৩ চেকের বিপরীতে ৯ কোটি ৯৭ লাখ ৮৫ হাজার ৫৪ টাকা বিভিন্ন নামে তুলে নেয় একটি চক্র। মাদারীপুর ডিসি অফিসের সাবেক এলএও প্রমথ রঞ্জন ঘটক এই জালিয়াতিতে জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে দুদক। একই সময় কর্মরত দুই সার্ভেয়ার মো. রাসেল আহমেদ ও মো. নাসিরউদ্দিন জড়িত ছিল।
এই তিনজন ছাড়াও স্থানীয় আলো পত্তনদার, আব্দুল মালেক মৃধা, সুরুজ মিয়া, রাজিয়া বেগম, আব্দুল কাদির কাজী, শাহিন বেপারি, কুলসুম বিবি, আতিকুর রহমান, মো. মিলন শেখ, জিল্লুর রহমান, মনির মিয়া, জোছনা বেগম, আঁখি বেগম, আলম আলী বেপারি, হাসিনা বেগম, আসমা বেগম, আওলাদ হোসেন, ফরিদা বেগম, মতিউর রহমান ও সুধাংশু কুমার মণ্ডলকে আসামি করা হয়েছে।