বাস্কেটবলকে নতুন উচ্চতায় ওঠালেন লেব্রন জেমস। মার্কিন টেনিস কিংবদন্তি ইতিহাসের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে এনবিএতে ৫০ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছুঁয়েছেন। রেগুলার সিজন ও প্লে-অফ মিলিয়েই ৫০ হাজার ছুঁলেন ৪০ বছর বয়সী জেমস।

যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাতে (বাংলাদেশ সময় আজ বুধবার সকালে) এই কীর্তি গড়েছেন জেমস। নিউ অরলিন্স পেলিক্যানসের বিপক্ষে লস অ্যাঞ্জেলেস লেকার্সের তারকা ম্যাচটি শুরু করেছিলেন ৪৯,৯৯৯ পয়েন্ট নিয়ে। ম্যাচের প্রথম কোয়ার্টারে একটি ৩-পয়েন্টার স্কোর করেই ৫০ হাজার পেরিয়ে যান ম্যাচে মোট ১৭ পয়েন্ট পাওয়া জেমস। তাঁর দল ম্যাচটি জিতেছে ১০৮-১০২ পয়েন্টে।

৫০ হাজারের প্রথম, এই তথ্যটাই বলে দিচ্ছে এনবিএ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি পয়েন্টের মালিক লেব্রন জেমসই। ২০২৩ সালে করিম আবদুল-জব্বারের রেকর্ড ভাঙা জেমস পূর্বসূরির চেয়ে এগিয়ে প্রায় ৬ হাজার পয়েন্টে। আবদুল-জব্বারের পয়েন্ট ৪৪ হাজার ১৪৯।

লেব্রন জেমস ৫০ হাজার পয়েন্ট পাওয়ার পরের মুহূর্ত.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ৫০ হ জ র

এছাড়াও পড়ুন:

৭ খুন মামলা: উচ্চ আদালতের রায় কার্যকরের দাবিতে মানববন্ধন

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আলোচিত সাত খুনের মামলায় উচ্চ আদালতের দেওয়া রায় কার্যকরের দাবিতে মানববন্ধন করেছে নিহতদের স্বজনরা। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সিদ্ধিরগঞ্জের মৌচাক এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের সহধির্মিনী ও নাসিক ২ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সেলিনা ইসলাম বিউটি, নুর মোহাম্মাদ ও আবুল খায়েরসহ অন্যান্যরা। বক্তারা অবিলম্বে উচ্চ আদালতের রায় কার্যকরের দাবি জানান।

২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র-২ নজরুল ইসলাম, আইনজীবী চন্দন সরকারসহ ৭ জনকে অপহরণ করা হয়। ঘটনার তিনদিন পর শীতলক্ষ্যা নদীতে তাদের লাশ ভেসে ওঠে। সাতজনকে অপহরণ ও হত্যার ঘটনায় নজরুল ইসলামের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটি ও আইনজীবী চন্দন সরকারের জামাতা বিজয় কুমার পাল দুটি মামলা দায়ের করেন।

হত্যাকাণ্ডের ১১ মাস পর ২০১৫ সালের ৮ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী সংস্থা নারায়ণগঞ্জ জেলা ডিবি পুলিশ দুটি মামলার অভিন্ন চার্জশিট আদালতে দাখিল করেন। চার্জশিটে নাসিক ৪ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নুর হোসেন, র‌্যাব-১১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মাদ, সাবেক কোম্পানি কমান্ডার মেজর আরিফ হোসেন ও লে. কমান্ডার মাসুদ রানাসহ ৩৫ জনকে ২০১৭ সালের ১৬ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জের একটি আদালত দণ্ড প্রদান করেন। এর মধ্যে ২৬ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৯ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদান করেন আদালত।

উচ্চ আদালতে ২৬ জনের মধ্যে ১৫ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে ১১ জনের মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন। বাকী ৯ জনকে দেওয়া কারাদণ্ডের রায় উচ্চ আদালত বহাল রাখেন। মামলাটি বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন বলে জানা গেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ