চট্টগ্রাম বন্দরে দুই জাহাজের সংঘর্ষ
Published: 4th, March 2025 GMT
চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে আজ মঙ্গলবার দুই জাহাজের সংঘর্ষের পর একটির সঙ্গে আরেকটি আটকে যায়। প্রায় চার ঘণ্টা পর বন্দরের একটি দল জাহাজ দুটি নিরাপদে সরিয়ে নেয়। তাতে বন্দরে বড় দুর্ঘটনার শঙ্কা থেকে মুক্ত হয়েছে।
বন্দর কর্মকর্তারা জানান, মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে পাম তেলবাহী ট্যাংকার এমটি রাইনের সঙ্গে কনটেইনারবাহী জাহাজ ইয়াং ইউ-১১ জাহাজের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। তীব্র স্রোতের কারণে কনটেইনারবাহী জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ হারালে এ সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে রাইনের নোঙরের কেব্লের সঙ্গে ইয়াং ইউ জাহাজের প্রপেলার আটকে যায়। এতে কনটেইনারবাহী জাহাজের একাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ পরিস্থিতি বন্দরের তিনটি সাহায্যকারী জলযান ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ শুরু করে। বন্দরের পাইলট ও কর্মচারীদের সমন্বয়ে একটি দল চার ঘণ্টা পর দুই জাহাজকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়।
বন্দর সচিব মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স ঘর ষ
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের পেট্রোল বোমা হামলায় দগ্ধ নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রাম নগরের আতুরার ডিপো এলাকায় পেট্রোল বোমা হামলায় দগ্ধ লায়লা বেগমের (৫০) মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে রাউজান পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে নিজ বসতঘরে তার মৃত্যু হয়।
ঢাকা থেকে তাকে রাউজান নিয়ে আসার পর ওইদিন সন্ধ্যায় অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়। পরে রাতে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে জানান লায়লা বেগমের স্বামী আব্বাস উদ্দিন।
রোববার (২০ এপ্রিল) ভোর ৫টার দিকে বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন আতুরার ডিপো এলাকায় সিএনজি অটোরিকশায় পেট্রোলবোমা নিক্ষেপের ঘটনায় দুই যাত্রী লায়লা বেগম (৫০) ও তাঁর পুত্রবধূ ঝর্ণা বেগম (৩০) দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে লায়লা বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
অটোরিকশার যাত্রীরা কুতুবদিয়া মালেক শাহ’র দরবারে যাচ্ছিলেন। আতুরার ডিপো এলাকায় এলে কয়েকজন লোক অতর্কিত পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে।