চলচ্চিত্র নির্মাতা রায়হান রাফী ও নায়িকা তমা মির্জার প্রেমের গুঞ্জন পুরোনো। মাঝে শোনা যায়, তাদের সম্পর্কে ছেদ পড়েছে। তবে এসবই এখন অতীত। নতুন করে খবর চাউর হয়েছে, রাফী-তমা চুপিসারে বিয়ে করে সংসার পেতেছেন।

সোমবার (৩ মার্চ) ছিল রাফীর জন্মদিন। দিনটি একসঙ্গে উদযাপন করেছেন পরিচালক-নায়িকা। সঙ্গে ছিলেন রাফীর মা। অনেকটা পারিবারিক আবহ বিরাজ করছিল। সেসব ছবি ঘুরে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।

এসব ছবি ছড়িয়ে পড়ার পরই তাদের বিয়ের গুঞ্জন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে। নেটিজেনরাও নিজেদের মতো করে নানা ধরনের মন্তব্য করছেন। গোপনে বিয়ে-সংসার নিয়েও গুঞ্জন উড়ছে; যা দৃষ্টি এড়ায়নি অভিনেত্রী তমা মির্জারও। বিষয়টি নিয়ে প্রথমে চুপ থাকলেও নীরবতা ভেঙেছেন এই নায়িকা।

আরো পড়ুন:

ভেঙে গেল তামান্না-বিজয়ের প্রেম!

আমি একা গিয়ে গর্ভপাত করিয়েছি: কুবরা

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি স্ট্যাটাস দেন তমা মির্জা। তাতে তিনি বলেন, “আমি সংবাদমাধ্যমকে এই ধরনের বিভ্রান্তিকর ও অপ্রয়োজনীয় গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকার জন্য দৃঢ়ভাবে অনুরোধ করছি। আমি একজন শিল্পী আর একজন শিল্পী হিসেবে আমার প্রাথমিক মনোযোগ কাজের দিকে এবং বর্তমানে আসন্ন প্রকল্পগুলোর প্রতি মনোযোগ আমার। তবে যারা দায়িত্বশীল এবং সততার সঙ্গে সংবাদ পরিবেশন করেন তাদের সম্মান এবং পেশদারিত্বের জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।”

নির্মাতা রায়হান রাফির পরিচালনায় ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’ ওয়েব ফিল্মে প্রথমবার অভিনয় করেন চিত্রনায়িকা তমা মির্জা। তারপর ‘৭ নম্বর ফ্লোর’-এ দেখা যায় তাকে। সবশেষ ‘সুড়ঙ্গ’ সিনেমায় দেখা গেছে এ অভিনেত্রীকে। এতে তার সঙ্গে ছিলেন ছোটপর্দার অভিনেতা আফরান নিশো।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

বাবার ঠিকাদারি লাইসেন্স নিয়ে মুখ খুলেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টার পর নিজ ফেসবুকে পেইজে বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন তিনি।  

ফেসবুকে আসিফের দেওয়া পোস্টটি তুলে দেওয়া হলো- প্রথমেই আমার বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি। গতকাল রাত ৯টার দিকে একজন সাংবাদিক কল দিয়ে আমার বাবার নামে ইস্যুকৃত ঠিকাদারি লাইসেন্সের বিষয়ে জানতে চাইলেন। বাবার সাথে কথা বলে নিশ্চিত হলাম তিনি জেলা পর্যায়ের (জেলা নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ার এর কার্যালয় থেকে ইস্যুকৃত) একটি লাইসেন্স করেছেন। বিষয়টি উক্ত সাংবাদিককে নিশ্চিত করলাম। 

তিনি পোস্টে আরও উল্লেখ করেন, নিউজও হলো গণমাধ্যমে। নানা আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে তাই ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজনবোধ করলাম। আমার বাবা একজন স্কুলশিক্ষক। আকুবপুর ইয়াকুব আলী ভুঁইয়া পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। স্থানীয় একজন ঠিকাদার কাজ পাওয়ার সুবিধার্থে বাবার পরিচয় ব্যবহার করার জন্য বাবাকে লাইসেন্স করার পরামর্শ দেন। বাবাও তার কথায় জেলা নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ার থেকে একটি ঠিকাদারি লাইসেন্স করেন। রাষ্ট্রের যেকোনো ব্যক্তি ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে যেকোন লাইসেন্স করতেই পারে। তবে আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বরত থাকা অবস্থায় বাবার ঠিকাদারি ব্যবসায় জড়ানো স্পষ্টভাবেই কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট। বিষয়টি বোঝানোর পর আজ বাবার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লাইসেন্সটি বাতিল করা হয়েছে। উল্লেখ্য, মধ্যবর্তী সময়ে উক্ত লাইসেন্স ব্যবহার করে কোন কাজের জন্য আবেদন করা হয়নি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জবি রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবিতে কুশপুত্তলিকা দাহ, ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
  • রিয়ালের আগ্রহ নিয়ে মুখ খুললেন অ্যালিস্টার 
  • ‘কিছু লোকজনের অনুরোধে’ ঠিকাদারি লাইসেন্স নিয়ে ‘বিব্রত’ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবা
  • সরকার বাংলাদেশকে উৎপাদন ও অর্থনৈতিক কেন্দ্রে রূপান্তর করতে চায়: বিনিয়োগকারীদের প্রধান উপদেষ্টা
  • দুর্লভ হীরা চুরি, প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতার খেলা
  • ‘জুয়েল থিফ’
  • বাবার ঠিকাদারি লাইসেন্স ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ
  • বাবার ঠিকাদারির লাইসেন্স ছিল, জানিয়ে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
  • রহস্যময় ‘জুয়েল থিফ: দ্য হাইয়েস্ট বিগিন্স’
  • বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ