সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পরিষদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ এতে সভাপতিত্ব করেন।

সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.

এম মাসুদ রহমান, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, স্বতন্ত্র পরিচালক মোঃ আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, শরী’আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ ওমর ফারুক খান, মোঃ আলতাফ হুসাইন ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।

এএ

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: ম হ ম মদ কম ট র

এছাড়াও পড়ুন:

মুরাদনগরে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করা হচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার নেতৃত্বে কুমিল্লার মুরাদনগরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পুনর্বাসন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থানীয় নেতাকর্মীরা। 

মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোল্লা মজিবুল হক।

তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়বিষয়ক এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও তার চাচাতো ভাই ওবায়েদ উল্লাহর সহযোগিতায় মুরাদনগরে আওয়ামী লীগের পলাতক নেতাকর্মীদের বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। এসব নেতাকর্মী মুরাদনগরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করছেন। আর এসব কর্মকাণ্ডে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা বাধা দেওয়ায় তাদের গ্রেপ্তার ও বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। 

মজিবুল হক বলেন, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার নির্দেশে পুলিশ বিএনপির নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার ও থানায় নিয়ে নির্যাতন করছে। তারা নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচতে প্রধান উপদেষ্টা ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সহযোগিতা চেয়েছেন তারা।

তিনি বলেন, পুলিশের ফ্যাসিবাদী আচরণ থেকে আমাদের রক্ষা করুন। কুমিল্লার এসপি এবং মুরাদনগর ও বাঙ্গরা থানার ওসির গায়েবি মামলা থেকে মুক্ত হয়ে এলাকায় থাকতে চাই। অন্যথায় মুরাদনগরের জনতা আরেকবার যুদ্ধে নামতে বাধ্য হবে।

মজিবুল হক অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের লোকজন এনসিপিতে যোগ দিয়েছে। আর উপদেষ্টা আসিফের সঙ্গে মিশে পুলিশের সহযোগিতায় বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর আগের মতো জুলুম-নির্যাতন শুরু করেছে।

তার দাবি, আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুনের নির্দেশে মুরাদনগর আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা এখন এনসিপি রূপে আমাদের নেতা কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ ও বিএনপির বিরুদ্ধে ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।

সংবাদ সম্মেলনে সৌমিতা বেগম নামে এক নারী দাবি করেন, বিএনপি করার কারণে তার ছেলে জুয়েলকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এখনও সে কারাগারে আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ