‘বাহুবলি’খ্যাত নায়িকা তামান্না ভাটিয়া আর খলনায়ক বিজয় ভার্মার প্রেমের সম্পর্কের খবর কারো অজানা নয়। গত কয়েক বছর ধরে শোনা যাচ্ছে, বিয়ে করতে যাচ্ছেন এই জুটি। হঠাৎ বদলে গেল সব চিত্রপট। জানা গেল, ভেঙে গেছে এ জুটির প্রেম।
পিঙ্কভিলাকে একটি সূত্র বলেন, “এক সপ্তাহ আগে তামান্না ভাটিয়া ও বিজয় ভার্মার প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে গেছে। তবে তারা ভালো বন্ধুত্বের সম্পর্ক বজায় রাখার পরিকল্পনা করেছেন।”
প্রেম থেকে পরিণয়ের পথে ছিল যে প্রেম, সেই সম্পর্ক কেন ভেঙে গেল সে বিষয়ে কিছু জানায়নি সূত্রটি। এমনকি, তামান্না-বিজয়ও বিষয়টি এখনো নীরবতা ভাঙেননি।
আরো পড়ুন:
‘বাহুবলি টু’ সিনেমার রেকর্ড ভাঙবে ‘স্পিরিট’?
বরেণ্য অভিনেতা মুরালি গ্রেপ্তার
কঙ্কনা সেন শর্মা পরিচালিত অ্যান্থোলজি সিরিজ ‘লাস্ট স্টোরিজ টু’। চারটি গল্প নিয়ে গড়ে উঠেছে এর গল্প। এতে অভিনয় করেন তামান্না-বিজয়। মূলত, এ সিনেমার শুটিং সেটে তাদের প্রেমের গল্পের সূচনা।
২০২৩ সালে তামান্না ভাটিয়া আর বিজয় ভার্মার চুম্বনের ভিডিও ফাঁস হয়। তারপরই তাদের প্রেম নিয়ে হইচই পড়ে যায়। পরবর্তীতে প্রেমের সম্পর্কে থাকার কথা স্বীকার করেন এই প্রেমিক যুগল। প্রেমকে পরিণয়ে রূপ দিতে জোর কদমে হাঁটছেন বলেও খবর শোনা যায়। এরই মাঝে বিচ্ছেদের খবরে হতাশ এ জুটির ভক্ত-অনুরাগীরা।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
পারভেজ হত্যার প্রধান আসামি মেহেরাজ পাঁচ দিনের রিমান্ডে
রাজধানীর বনানীতে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার প্রধান আসামি মেহেরাজ ইসলামের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুবের আদালত এ আদেশ দেন।
এদিন তাকে আদালতে হাজির করে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বনানী থানার পরিদর্শক এ কে এম মাইন উদ্দিন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী রিমান্ড নামঞ্জুর ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক তার জামিন আবেদন নাকচ করে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেন। গত বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে গাইবান্ধা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের দোকানে সিঙ্গারা খাচ্ছিলেন দুই তরুণী। তাদের একজন প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পিয়াসের বান্ধবী। তখন পারভেজ সেখানে বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলার সময় হাসছিলেন। তিনি কেন হাসলেন–এ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন পিয়াসের বান্ধবী। এরপর পিয়াস, মেহেরাজ ও মাহাথিরের সঙ্গে পারভেজদের বাকবিতণ্ডা ও ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরবর্তী সময়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিষয়টি মীমাংসা করে দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এরপর ক্যাম্পাস থেকে বের হলে পারভেজকে একদল তরুণ ঘিরে ধরে। এ সময় তার বুকে ছুরিকাঘাত করলে গুরুতর আহত হন পারভেজ। পরে উদ্ধার করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের মামাতো ভাই হুমায়ুন কবীর একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের দুই নেতাসহ আটজনের নাম উল্লেখ ও ২৫ থেকে ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।