ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকাল ৮টায় শহীদ বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা।

এ সময় দলটির নেতাকর্মীরা ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’ বলে স্লোগান দেন। পরে তারা বীর শহীদদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে ১ মিনিট নিরবতা পালন করেন এবং পরে গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন।

রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর দলীয় প্রথম কর্মসূচি হিসেবে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন এনসিপির নেতারা। 

আরো পড়ুন:

বিজয় দিবসে নিরাপত্তা ঝুুঁকি নেই: ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ৪ উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

এর আগে, সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে দুইটি দ্বিতল বাসসহ কয়েকটি গাড়িতে করে স্মৃতিসৌধে উপস্থিত হন নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যরা। দ্বিতল বাস থেকে একে একে নামেন নাহিদ, হাসনাত, সারজিসসহ অন্যরা। এসময় দলটির স্থানীয় সমর্থক, নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটির শতাধিক সদস্যরা তাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন।

আনুষ্ঠানিকতা শেষে সকাল সাড়ে ৮টায় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন। এরপর তারা ঢাকার রায়েরবাজারে ২৪ এর গণ অভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে রওনা হন।

ঢাকা/সাব্বির/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

শুটিংয়ের মাঝে সংলাপ ভুলে যাচ্ছেন অমিতাভ !

বলিউড শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চন। বয়স বাড়লেও তিনি কাজের ব্যাপারে এখনও পারফেকশনিষ্ট। সম্প্রতি, বয়সের সমস্যাগুলো নিয়ে কথা বলেন তিনি। গত বছর ৮২-তে পা দিয়েছেন অভিনেতা। তিনি তাঁর ব্লগে লিখেছেন, এখন তাঁর চিত্রনাট্যের লাইন মনে রাখতে সমস্যা হয়। তাই অমিতাভ বচ্চন গভীর রাতে পরিচালকদের ফোন করেন এবং দৃশ্যগুলো আরও ভালো ভাবে সম্পাদনা করার জন্য দ্বিতীয় সুযোগও চান। খবর এই সময়ের। 

অমিতাভ বলেন, ‘কাজের জন্য প্রচুর মিটিং করতে হয় তাঁকে। কোন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে। কী প্রত্যাখ্যান করতে হবে। ভদ্রতার সঙ্গে কোনটা প্রত্যাখ্যান করতে হবে, কোনটা গ্রহণ করতে হবে, একটা বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন তিনি। তবে চিন্তা বরাবরই একটা বিষয়ে থাকে। আমি যে কাজ পাচ্ছি, তার প্রতি কি সুবিচার করতে পারব? এর পর কী হবে? সবটাই অজানা।’

তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেবল মুখস্থ করার জন্য লাইনগুলো যথেষ্ট নয়। বরং, বিশেষ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। যেটা প্রয়োজন। অমিতাভের কথায়, ‘বাড়িতে ফিরে বুঝতে পারা যায় কতগুলো ভুল হয়েছে এবং কী ভাবে সেগুলো ঠিক করতে হবে। পরিচালকের কাছে মধ্যরাতে ফোন করে আরও একবার সংশোধনের সুযোগও চেয়েছি বহুবার।’ তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জীবনের বহু মুহূর্তের পরিবর্তন হয়। বদলে যায় অনেক সমীকরণ। অভিনেতারা দর্শকদের মুখোমুখি না হলে, তেমন পারফর্ম্যান্স না দিতে পারলে সবই চলে যায়। এটা সকলের জীবনের ঘটনা বলেই মনে করেন অমিতাভ। তাই তাঁর কথায়, ‘যাই হোক না কেন, জীবনের চক্র কখনও থেমে থাকে না।’ 

সম্পর্কিত নিবন্ধ